পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কূটনৈতিক সংবাদদাতা : ভারতে থেকে বাংলাদেশের ভেতরে মাদক চোরাচালান রোধে সহায়তা চেয়েছে সরকার। সেই সাথে সীমান্ত অঞ্চলে কোথায় কোথায় ফেনসিডিল ফ্যাক্টরি রয়েছে, তারও একটি তালিকা ভারতের কাছে দেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি দিল্লিতে অনুষ্ঠিত দুই দেশের মাদকদ্রব্য অধিদফতরের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে ইয়াবা চোরাচালান প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ভারতের সীমান্ত অঞ্চলে অনেক ওষুধ কারখানায় ফেনসিডিল তৈরি করা হতো। কিন্তু এখন ভারত নিজেই এর উৎপাদন নিষিদ্ধ করেছে। মিয়ানমারের পাশাপাশি ভারত থেকেও ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য ইয়াবা বাংলাদেশে ঢুকছে। এছাড়া ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গাঁজা ও অন্যান্য মাদকের চাষ ও এর উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সূত্র আরো জানায়, দিল্লিতে অনুষ্ঠিত দুই দেশের মাদকদ্রব্য অধিদফতরের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এ বিষয়ে কিভাবে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে সীমান্ত অঞ্চলে কোথায় কোথায় ফেনসিডিল ফ্যাক্টরি তৈরি করা হয়, তার একটি তালিকা ভারতের কাছে দেয়া হয়েছে। মাদক চোরাচালান রোধে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময়ের বিষয়ে দুই পক্ষ একমত হয়েছে।
আলোচনায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সীমান্ত এলাকায় গাঁজা ও পপি ফুলের চাষের বিষয়টি জানানো হলে ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে ত্রিপুরায় প্রচুর নেশাদ্রব্য ধ্বংস করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
মাদক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে যারা ধরা পড়েছে, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, টেলিফোন কলের তালিকা, আত্মীয় স্বজনের নাম দুই দেশের মধ্যে সরবরাহের জন্য ভারতের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।