পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেনাপোল অফিস : সোনা পাচার ও অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ভারতীয় ৫ নাগরিককে বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে হস্তান্তর করা হয়েছে মঙ্গলবার রাতে। বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশ আসামিদের কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভারতের পেট্রাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
এর আগে পুলিশের এসআই খসরুল যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আসামিদের বেনাপোল চেকপোস্টে নিয়ে আসেন। আসামিরা হলেন, সোনা পাচার মামলার আসামি আহম্মেদাবাদ জেলার অশনি লক্ষ্মণের ছেলে রাকেশ লক্ষ্মণ (২২), আকুলা জেলার গোলাপমাল খাটরির ছেলে রামকুমার (৪৫), আকোলা জেলার সিন্ধিক্যাম্প থানার কাচকোহোলী গ্রামের অশোক ওয়াদের ছেলে কামাল ওয়াদ আলী (২৮) ও অশোক নন্দমালানীর ছেলে রোহিত অশোক মালানী (২৩) এবং অস্ত্র মামলার আসামি নদীয়া জেলার মারাটিয়া থানার পূর্ব মানথপুর গ্রামের আতাহার আলীর ছেলে আবু তাহের (৫৪)।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আসামিদের মধ্যে সোনা পাচার মামলার ৪ আসামি ৩ বছর আগে বাংলাদেশে আসে। পরে সোনার একটি চালান নিয়ে ভারতে পাচারের সময় যশোর-বেনাপোল সড়কের চাঁচড়া মোড় থেকে আটক হয়। পরে তাদের ৩ বছরের জেল হয়।
অন্যদিকে মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অস্ত্রসহ আটক আসামির ২১ বছরের জেল হয়। সাজার ১৪ বছর ইতিমধ্যে বাংলাদেশের জেলে পার করেছেন তিনি। বাকি সাজা তিনি ভারতীয় জেলে কাটাবেন।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ইকবাল হোসেন জানান, আসামিদের কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভারতীয় পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
এর আগে তাদের বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে গত ১০ জানুয়ারি ফেরত পাঠানোর জন্য আনা হলেও কাগজপত্রের ত্রুটির কারণে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাদের গ্রহণ করেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।