পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : এক দশকের বেশি সময় ধরে কারাবন্দি মো. দানা মিয়া, আসাদুল ওরফে আছা ও সাজু মিয়াকে জামিন দিয়েছে হাইকোর্ট। ফৌজদারী মামলার এই তিন আসামি তাদের মামলার বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত জামিনে থাকবেন। একই সঙ্গে তিন মাসের মধ্যে তাদের মামলার বিচার শেষ করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি এ কে এম আব্দুল হাকিম ও এস এম মজিবুর রহমানের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। দানা মিয়া ২০০৬ সাল থেকে সিলেট জেলা কারাগারে, আসাদুল ওরফে আছা সাতক্ষীরা জেলা কারাগারে ও সাজু মিয়া নরসিংদী জেলা কারাগারে বন্দি।
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির প্যানেল আইনজীবী চঞ্চল কুমার বিশ্বাস বিচার শেষ না হওয়া আট কারাবন্দির তথ্য গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের নজরে আনেন।
পরদিন শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করে। আট কারাবন্দিকে কেন জামিন দেয়া হবে নাÑ তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে। তাদের মামলার নথি তলবের পাশাপাশি ওই আটজনকে ২৭ ফেব্রæয়ারি হাইকোর্টে হাজির করতে নির্দেশ দেয়া হয়। সে অনুযায়ী গতকাল সাতজনকে আদালতে হাজির করা হয়। তাদের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন আইনজীবী চঞ্চল কুমার বিশ্বাস।
পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আটজনের মধ্যে তকদীর মিয়া বাদে সাতজনকে আজ আদালতে হাজির করা হলে আদালত তিনজনকে জামিন দিয়েছেন। তকদীর মিয়া গত ১৯ জানুয়ারি থেকে জামিনে আছেন।
এছাড়াও গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সাইফুল আলম নামের একজনের সাজার রায় হয়েছে। তকদীর ও সাইফুলের ব্যাপারে হাইকোর্ট কোনো আদেশ দেয়নি। আর সাব্বির আহমেদ নামের একজনের নথি আসেনি। এছাড়া মো. জালাল ও অসীম হালদার নামের দু’জন মানসিকভাবে অসুস্থ বলে জানা গেছে। তাদের বিষয়ে আগামী ৬ মার্চ আদেশের জন্য দিন রেখেছে হাইকোর্ট। লিগ্যাল এইড অফিসকে জালাল ও অসীমের অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতেও বলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।