পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অগ্নিদগ্ধ ৮ জনের অবস্থা গুরুতর
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর লালবাগ থানার চার রাস্তার মোড়ে গতকাল শনিবার একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এক কলেজ ছাত্রীসহ ১৩ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৮ জন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। এদের মধ্যে সবার অবস্থাই গুরুতর। দগ্ধরা হলেন, সোনাউদ্দীন (৫০), বিবিএ ছাত্রী ফারহানা পায়েল (২২), হজরত আলী (৪০), সাব্বির (২০), মারুফ (২০), সবুজ (২০), মকবুল (৩৫) এবং অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি (৪০)। এছাড়া আহতদের মধ্যে আরো আছেন, শাহাদাত (১৮), ফয়সাল (২৮), তুষার (২২), নজীর উদ্দিন (২৮) এবং অজ্ঞাত যুবক (২২)। আহতদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত মকবুলের স্বজন অভি জানান, তারা পাপিন রেস্টুরেন্টের সামনে ফুটপাথ দিয়ে হাঁটছিল। হঠাৎ পাপিন রেস্টুরেন্টের ভেতরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়। তখন রেস্টুরেন্টের কাচ ভেঙে বাইরে চলে আসে। এ সময় রাস্তায় বিদ্যুতের ট্রান্সফরমারেও বিস্ফোরণ ঘটে। এদিকে আহতদের মধ্যে ফারহানা বলেন, তিনি ওই রেস্টুরেন্টের বিপরীত দিকে ডাচ বাংলা ব্যাংকের বুথে ছিলেন। বুথ থেকে বের হতেই তিনি বিস্ফোরণের আগুনে দগ্ধ হন। আহতরা সবাই জানান, হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। তবে কিভাবে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে তা কেউ জানাতে পারেনি।
আহতদের শারীরিক অবস্থার ব্যাপারে ঢামেক হাসপাতালের আবাসিক সার্জন পার্থ শঙ্কর পাল জানান, সুনাম উদ্দিন, হযরত আলী (৪০), ফারহানা ও অজ্ঞাত এক রিকশাচালক -এর অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। তাদের শরীরের অনেকাংশ পুড়ে গেছে। তবে দগ্ধ বাকি চারজন মারুফ হোসেন (২০), সবুজ (২০), মকবুল হোসেন (৩৫) ও সাব্বিরের (২০) অবস্থাও আশঙ্কামুক্ত নয়।
ফায়ার সাভিস সদর দফতরের মিজানুর রহমান জানান, ঘটনাস্থলে ফায়ার কর্মীরা যাবার আগেই আগুন নিভে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বিস্ফোরণের কারণ খতিয়ে দেখছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।