পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : বন্দরনগরী চট্টগ্রামে হয়ে গেল বর্ণাঢ্য প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী। গতকাল শনিবার চিটাগাং ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমাল সায়েন্স ইউনিভার্সিটিতে (সিভাসু) উন্মুক্ত প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। প্রদর্শনীতে বিচিত্র প্রজাতির দেশি-বিদেশি কেস বার্ড, কবুতর, পোষা কুকুর, গাভি, ছাগল, ভেড়া, তিঁতির, কোয়েল, মোরগ-মুরগি, টার্কি, কুমির, অজগর, খরগোশ, বিলেতি ইঁদুর ইত্যাদি আনা হয়েছে।
বিভাগীয় ও জেলা প্রাণিসম্পদ দফতর প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর আয়োজন করে। মেলার উদ্বোধন করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মো. সামসুল আরেফিন, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক।
‘এসো, বসো’। বাংলা ভাষায় কথা বলছে হল্যান্ডের বøু গোল্ড ম্যাকাউ দম্পতি। তাদের নাম ‘রিও’ আর ‘লোরা’। প্রদর্শনীতে দেখা মেলে এ পাখি জোড়ার। পাখির মালিক মীর রেজওয়ান হোসাইন টিপু বলেন, হল্যান্ডের বøু গোল্ড ম্যাকাউ দম্পতির বয়স তিন বছর। রাজধানী ঢাকার কাঁটাবনের পাখির বাজার থেকে বাচ্চা কিনেছিলাম। এরপর পোষ মানিয়েছি। কথা বলা শিখিয়েছি। রিও-লোরা প্রথমে ‘হ্যালো’ শিখে ফেলে। এরপর তাদের বাংলা শেখানোর বিষয়টি মাথায় এলো। যেই ভাবা সেই কাজ। আমি ও আমার সন্তানরা বাংলায় তাদের ডাকতে শুরু করলাম। একদিন ‘রিও’ আমাকে দেখে বলে উঠল ‘এসো’। আমি খুব খুশি হলাম।
তিনি জানান, পাখি দু’টি তাদের পরিবারের সবার ডাক নামও বলতে পারে। এদিকে পাখি জোড়া দু’টি প্রদর্শনীর কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। টিপু জানান, ইতোমধ্যে চার লাখ টাকা দাম উঠেছে। কিন্তু ফ্যামিলি মেম্বারের মতো হয়ে যাওয়ায় বিক্রির চিন্তা নেই। গতকাল পাখি দু’টি দেখতে দর্শণার্থীদের লেগেই ছিল স্টলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।