পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পিলখানা ট্র্যাজেডি‘র দিন ২৫ ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণার দাবি জানিয়েছে বিএনপি। গতকাল শুক্রবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই দাবি জানান।
তিনি বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ৫৭জন গর্বিত সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার যে নির্মম ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে তা জাতির জন্য খুবই বেদনাদায়ক ও শোকাবহ। আমি বিএনপির পক্ষ থেকে পিলখানায় সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের হত্যাকান্ডের দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণার জোর দাবি জানাচ্ছি।
একই সঙ্গে পিলখানার ওই ঘটনার কারণ উৎঘাটিত হয়নি দাবি করে রিজভী বলেন, পূর্বপরিকল্পিত পিলখানা ঘটনা হত্যাকান্ডের ঘটনায় অনেকের সাজা হয়েছে, আবার অনেকেই অধরায় থেকে গেছেন। এই ঘটনার সাথে ক্ষমতাসীনদের অনেকের জড়িত থাকার কথা শোনা গেলেও সেগুলোকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। পুরো বিষয়টা এখন রহস্যের কুয়াশায় ঢাকা।
তিনি বলেন, একটি জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষার প্রতীক সেনাবাহিনীকে এভাবে দূর্বল করার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত থাকতে পারে। পিলখানা ট্র্যাজেডির উচ্চ পর্যায়ের একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে এর রহস্য উদঘাটন করা উচিৎ বলে আমরা মনে করি। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত তদন্ত হয়েছে বলে আমরা মনে করি না।
২০০৯ সালে ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হয়। রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের পর সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর নাম বদলে রাখা হয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
সংবাদ সম্মেলনের বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট আহমেদ আজম খান, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, আইন বিষয়ক সম্পাদক সানাউল্লাহ মিয়া, কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিব, আজিজুল বারী হেলাল, মনির হোসেন, শাহিন শওকত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।