পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
তানোর, (রাজশাহী) উপজেলা সংবাদদাতা : রাজশাহীর তানোরে ‘রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক’ (রাকাব) তানোর শাখায় দালালদের দৌরাত্ম্য ও নানাবিধ জটিলতার কারণে সাধারণ কৃষকরা কৃষিঋণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যাংকের নিয়মনীতির জটিলতা, দালালদের দৌরাত্ম্য ও একশ্রেণীর কর্মকর্তা-কর্মচারীর অসহযোগিতা, ঋণের ধরন ও ঋণ গ্রহণের পক্রিয়া না জানায় সাধারণ কৃষকরা কৃষিঋণ পাচ্ছেন না। আর সহজে ঋণ না পাওয়ায় কৃষকরা জড়িয়ে পড়ছেন দাদন ও এনজিও ঋণের জালে। জানা গেছে, প্রচলিত নিয়মে একজন কৃষক সরাসরি কৃষিঋণ পাওয়ার অধিকার রাখেন। কিন্তু কৃষি ব্যাংক তানোর শাখায় বিভিন্ন জটিলতার কারণে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা ঋণ পেতে কৃষককে দুই থেকে পাঁচ হাজার টাকা ব্যয় করতে হয়, সময়ও লাগে দুই থেকে তিন মাস। অভিযোগ উঠেছে, তানোর কৃষি ব্যাংকের একশ্রেণীর কর্মকর্তা-কর্মচারীর নানামুখী অনিয়মের কারণে সঠিক সময়ে কৃষকরা কৃষিঋণ পাচ্ছেন না। কৃষি ব্যাংক তানোর শাখা থেকে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কৃষিঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। কৃষিঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়মনীতি, সুদের হার ইত্যাদি বিষয়ে সাধারণ কৃষকের তেমন কোনো ধারণা নেই। ফলে তারা বাধ্য হয়ে দালালদের আশ্রয় নেন ও তাদের মাধ্যমে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা কৃষিঋণ পেতে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা ব্যয় করতে হয়। এ ব্যাপারে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ‘রাকাব’ তানোর শাখার শাখা ব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কাগজপত্রের ত্রুটির কারণে কৃষকদের ঋণ পেতে বিলম্ব হতে পারে এটা ঠিক। তবে কেউ কৃষিঋণ নিয়ে অন্য কাজে ব্যয় করলে সেই দায় তাদের নয়। তিনি দালালদের অস্তিত্ব অস্বীকার করে বলেন, এখানে স্বাভাবিক নিয়মে সব কাজ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।