Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ভাষা শহীদদের স্মরণ

| প্রকাশের সময় : ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার চাইতে গিয়ে ভাইয়ের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে রাজপথ, সেই বেদনাকে ধারণ করে মহান ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে একুশের প্রথম প্রহরে থেকেই জনতার চল নামে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। কণ্ঠে সবার চির অম্লান সেই গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি’। মুখে একুশের আলপনা, মাথায় বাংলাদেশের পতাকা, বুকে কালো ব্যাজ, হাতে ফুল। ভাষা শহীদদের প্রতি হৃদয় নিঙরানো ভালোবাসা ও পরম মমতায় নিবেদিত শ্রদ্ধার ফুলে ফুলে বর্ণিল হয়ে উঠে শহীদ মিনার।
ঢাকাসহ সারাদেশে প্রতিটি স্থানে সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেছে শহীদদের। এছাড়া দিনটি উপলক্ষে মাসব্যাপী বইমেলাও গতকাল ছিল মানুষের ঢল। রাজধানীর দোয়েল চত্বর, চানখাঁরপুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি,পলাশী মোড় ও শাহবাগ থেকে শহীদ মিনারগামী ও বই মেলার পথগুলোতে সারাদিন ছিল মানুষের স্রোত। দিনটি উপলক্ষে গতকাল সরকারি ছুটি ছিল। সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসেছিলেন দেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকেরা। তারাও ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। কালো পাঞ্জাবি পরে শহীদ মিনারে ফুল দিতে এসেছেন ইতালির নাগরিক ফাদার জোওয়া। তার মতো আরো অনেক বিদশি এসেছিলেন শ্রদ্ধা জানাতে।
একুশের প্রথম প্রহরে রাত ১২টা এক মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ। এরপর পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া রাত দেড়টার দিকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। প্রধানমন্ত্রীর পর জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের ক‚টনৈতিকরা। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ব্যানারে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানায়। এছাড়াও মন্ত্রিসভার সদস্য, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, তিন বাহিনীর প্রধান এবং অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়। আইন কমিশনের পক্ষ থেকে বিচারপতি এ. বি. এম খায়রুল হক শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। ঢাবি শিক্ষক সমিতি আলাদাভাবে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে আইজিপি এ কে এম শহীদুল হকের নেতৃত্বে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। শ্রদ্ধা নিবেদন করেন, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন,বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, মুক্তিযোদ্ধা যুব কমান্ড,বাংলাদেশ ত্রুাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনসহ উল্লেখযোগ্য সকল সংগঠন।
প্রথম প্রহরের পর তুলে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনী। পাশাপাশি জনসাধারণের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয় শহীদ মিনার। এরপরই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে বিভিন্ন শ্রেণী- পেশার মানুষের ঢল নামে। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক দল ও সংগঠন ছাড়াও ছাত্র, যুব, নারী, শ্রমিক, শিশু-কিশোর সংগঠনগুলো এবং শত শত মানুষ সারিবদ্ধভাবে একে একে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা জানান ভাষা শহীদদের প্রতি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে ব্যক্তি পর্যায়ে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের ভিড়। এ সময় কোলের শিশু থেকে অচল প্রায় বৃদ্ধসহ হাজার হাজার নারী-পুরুষকে শ্রদ্ধা জানাতে দেখা যায়। ফুলে ফুলে ভরে যার শহীদ মিনার। ফাগুনের রৌদ্রালোকজ্জ্বল দিনে পুরোটা শহীদ মিনার যেন বর্ণিল রং ধারণ করে।
এছাড়া অনেক সংগঠন রাজধানীতে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, গান, রচনা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। কেন্দ্রীয় কঁচি-কাঁচার মেলা তাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে সকালে। এছাড়া নতুনধারা বাংলাদেশ-এনডিবি আলোচনার আয়োজন করে। সারা দেশেই একুশের গান, কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য আর নাটকে নাটকে মুখর হয়ে ওঠে প্রতিটি প্রাঙ্গণ। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে কুরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
অমর একুশে গ্রন্থমেলায়: গতকাল বইমেলা দিনব্যাপী ছিল উপচেপড়া ভিড়। মেলার প্রবেশদ্বারে দীর্ঘ লাইন। বাহারি রঙে সেজে এসেছেন বইমেলায়। তরুণীর মাথায় দেখা যায় ফুলের মালা। কেউ কেউ সেলফি তোলায় ব্যস্ত। সেজেছে উৎসবের রঙে। তাদের দেখলে মনে হবে বসস্ত উৎসব কিংবা ভালোবাসা দিবস। মহান একুশে ফেব্রুয়ারি দিন জুড়ে বইমেলা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এমন চিত্র ছিল।
চট্টগ্রামে যথাযথ মর্যাদায় শহীদ দিবস পালিত
চট্টগ্রাম ব্যুরো : নানা আয়োজন আর হরেক কর্মসূচির মধ্যদিয়ে চট্টগ্রামে মহান শহীদ দিবস পালিত হয়েছে। মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলার অধিকার চেয়ে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রæয়ারি যারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, সেই শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে চট্টগ্রামবাসী।
প্রতিবছরের মত এবারও একুশের মূল আয়োজন ছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। একুশের প্রথম প্রহরে বিউগলের করুণ সুরে ভাষা শহীদদের স্মরণ করে শুরু হয় দিবসের আনুষ্ঠানিকতা। এরপর ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। এর পর চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এরপর একে একে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালাম, বিভাগীয় কমিশনার রুহুল আমিন, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার, জেলা প্রশাসক সামসুল আরেফিন, পুলিশ সুপার নূরেআলম মিনা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব, চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারাও একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের স্মরণ করেন শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে।
সকালে থেকে শহীদ মিনার হয়ে ওঠে জনসমুদ্র। সাদা কালো পোশাক পরে, কণ্ঠে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ নিয়ে প্রভাতফেরির মিছিলে যোগ দেন হাজারো নর-নারী, শিশু-কিশোর। স্কুল থেকে মিছিল নিয়ে আসে শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দিবসটি পালিত হয়েছে যথাযথ মর্যদায়।
শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে নগরীজুড়ে হয়েছে নানা অনুষ্ঠান। নগরীর চেরাগী পাহাড় মোড়ে অনুষ্ঠিত হয় স্ব-রচিত কবিতা পাঠের আসর। জামালখানে ডা. খাস্তগীর স্কুলের সীমানা দেয়ালে করা হয়েছে ১৩৬ ফুট দৈর্ঘ্যরে টেরাকোটা। এতে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
সিলেটে বিনম্র শ্রদ্ধায় ভাষা শহীদদের স্মরণ
সিলেট অফিস : বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে সিলেটে ভাষা শহীদদের স্মরণ করা হয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রথম প্রহর থেকে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করা হয়েছে। সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদ মিনার বাস্তবায়ন কমিটি, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার, সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি, জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ, জেলা পুলিশ সুপার, মহানগর পুলিশ কমিশনার, সিলেট সিটি করপোরেশন, সিলেট জেলা প্রেসক্লাব, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, সম্মিলিত নাট্য পরিষদ, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, সিলেট সিটি করপোরেশনের সাময়িক বরখাস্তকৃত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, উদীচীসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে।
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহর থেকেই শহীদ মিনারে জনতার ঢল নামে। ফুলে ফুলে সুশোভিত হয়ে ওঠে শহীদ মিনার।
এদিকে, দিবসটি পালন করতে শহীদ মিনারে সম্মিলিত নাট্য পরিষদের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বরিশালে বিভিন্ন সংগঠনের একুশের কর্মসূচি পালন
বরিশাল ব্যুরো : ভাষা শহিদদের স্মরণসহ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। একুশের প্রথম প্রহরে বরিশাল কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বসহ বিভাগীয় এবং জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ ছাড়াও বরিশাল প্রেসক্লাব, বরিশাল রিপোটার্স ইউনিটিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও শাহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
গতকালও সকাল থেকে অগণিত মানুষ শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। উপলক্ষে বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদ, শিশু একাডেমি ও শিল্পকলা একাডেমিসহ বিভিন্ন সংগঠন ভিন্ন ভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা ও ঝালকাঠীতেও শহিদ দিবসসহ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে।



 

Show all comments
  • মেহজাদ ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:২২ এএম says : 0
    জীবিত ভাষা সৈনিকদেরকে যথাযথ মুল্যায়ন করা হোক।
    Total Reply(0) Reply
  • আজমল ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ২:৩৭ পিএম says : 0
    সর্বত্র বাংলার ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • সেলিম ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ২:৩৯ পিএম says : 0
    জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার স্বীকৃতি পেতে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • হাবিবুর রহমান ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ২:৪০ পিএম says : 0
    শুধু সম্মান জানালে হবে না। সম্মান জানানোর পাশাপাশি বাংলা ভাষার বিকৃতি রোধ করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • ফজলুল হক ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ২:৪১ পিএম says : 0
    এই ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ আমরা এই স্বাধীন বাংলাদেশ পেলাম।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ