পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানুষের সকল অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে, গণতন্ত্র নিহত হয়েছে। দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালবে। তিনি বলেন, প্রতিবছর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করি, যারা ৫২ সালে আমাদের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এসব বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আমাদের প্রতিজ্ঞা একুশের চেতনায় যে গণতন্ত্র হারিয়ে গেছে, তা পুনরুদ্ধারে আমরা আমাদের সংগ্রাম চালিয়ে যাবো। বিজয় অর্জন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
ক্ষমতাসীন দলের সমালোচনা কওে মির্জা ফখরুল বলেন, একুশের চেতনা ছিলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও ছিলো গণতন্ত্র। আজকে দেশকে গণতন্ত্রহীন রেখে ক্ষমতাসীনরা শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করেছে।
সকাল ৮টার দিকে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন থানার কয়েক হাজার নেতাকর্মী নিয়ে প্রভাত ফেরী করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন মির্জা ফখরুল। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় নেতা আমানউল্লাহ আমান, আব্দুস সালাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, রুহুল কবির রিজভী, খায়রুল কবির খোকন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আশরাফউদ্দিন উজ্জ্বল, তাইফুল ইসলাম টিপু, বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান, ঢাকা মহানগরীর কাজী আবুল বাসার, রবিউল আউয়াল সোহেল মিয়া, আতিকুল ইসলাম মতিন, আ ন ম সাইফুল ইসলাম, শেখ আমির হোসেন, ফরিদউদ্দিন, সাঈদ হোসেন সোহেল, রফিকুল ইসলাম স্বপন, সাইদুর রহমান সাঈদ, আলী আকবর আলী, গোলাম সাবের চৌধুরী কিরণ, অঙ্গসংগঠনের অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এরআগে দলের সিনিয়র নেতারা আজিমপুরে ভাষা শহীদদের কবর জিয়ারত করে নীলক্ষেত্রের বলাকা সিনেমা হলের সামনে সমবেত হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে রওনা হয়।
তাছাড়া একুশের প্রথম প্রহরের পর রাত দেড়টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। কালোব্যাজ বুকে নিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে মূল বেদীতে এসে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এসময় দলের মহাসচিব ছাড়াও সিনিয়র নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, লে. জে (অব.) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আব্দুল্লাহ আল নোমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সেলিমা রহমান, মোহাম্মদ শাহজাহান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, আমানউল্লাহ আমান, অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়–য়া, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, ড. আল মোজাদ্দেদী আলফেছানী, ড. গোলাম রব্বানীসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।