পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তার কারণে সুষ্ঠু ও যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। পুলিশ ও বিশেষ করে র্যাবের নিরাপত্তামূলক পূর্ব প্রস্তুতির কারণেই কোনো ধরনের অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেনি। প্রতি বছরের চেয়ে এ বছর আরো সুশৃঙ্খলভাবে ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে পেরে নগরবাসী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রশংসা করেছেন। শহীদ দিবস উপলক্ষে আগে থেকেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঘিরে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৮ হাজার সদস্য সেখানে দায়িত্ব পাল করে। পুরো এলাকায় নেয়া হয় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার (সিসিটিভি) আওতায়। সাদা পোশাকেও পুলিশ-র্যাবের সদস্যরা এলাকা পর্যবেক্ষণ করে। এলাকাকে ৫টি সেক্টরে ভাগ করে নিñিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করে র্যাব। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রোববার রাত থেকেই র্যাব সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয়। শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ (বেদী), শহীদ মিনার ও আউটডোর কেন্দ্রীক তিন স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। শহীদ মিনারের সামনে অবজারভেশন চেকপোস্ট বসানো হয়। সেইসাথে স্ট্যান্ডিং ও মোবাইল পেট্রোল টিম একইসাথে অস্থায়ী কন্ট্রোলরুম থেকে সিসি টিভি ক্যামেরার ফুটেজ মনিটরিং করা হয়। কোথাও কোনো অনিয়ম চোখে পড়া মাত্রই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনির সদস্যরা তাৎক্ষণিক সেখানে উপস্থিত হয়ে সমাধান করেন। এ কারণে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।