পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : হযরত শাহজালাল (রহঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গতকাল মঙ্গলবার ৩ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা হলেন, মোসলেম উদ্দীন ও মামুন হোসেন। এদের একজন মালয়েশিয়া এবং ্অপরজন ওমানের বিমানের যাত্রী হয়ে ঢাকায় আসেন।
ঢাকা কাস্টমস সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম জেলার বাসিন্দা মোসলেম উদ্দীন গতকাল সকাল ৯টায় ওমানের একটি বিমানে ঢাকায় আসেন। ইমিগ্রেশনে তার গতিবিধি সন্দেহজনক হলে তাকে তল্লাশি করা হয়। এক পর্যায়ে তাকে হাসপাতালে নিয়ে এক্সরে করানো হয়। তাতে মোসলেম উদ্দীনের রেক্টামে স্বর্ণের অস্তিত্ব মিলে। পরবর্তীতে বিমানবন্দরের টয়লেটে নিয়ে ৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। যার ওজন ৯২৮ গ্রাম।
এর আগে সোমবার রাত সাড়ে ১২টায় অপর এক অভিযানে মামুন হোসেনের সঙ্গে থাকা চার্জার ব্যাটারির ভেতর থেকে ১৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। মামুন মালয়শিয়া থেকে মালিন্দো এয়ারলাইন্সে (ফ্লাইট নং ওডি ১৬২) ঢাকায় আসেন। গ্রিন চ্যানেলে তল্লাশির সময় শুল্কযোগ্য পণ্য আনার কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু তার সঙ্গে আনা চার্জার লাইটের ৩টি ব্যাটারির মধ্যে থেকে ৬টি করে মোট ১৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। এর ওজন ১ কেজি ৮০০ গ্রাম। তাদের বিরুদ্ধে বিমান বন্দর থানায় মামলা হয়েছে।
বিমানযাত্রীর পেটে ১৫টি সোনার বিস্কুট
চট্টগ্রাম ব্যুরো
বিমানযাত্রীর পেটে পাওয়া গেল ১৫টি স্বর্ণের বার। আর অপর এক যাত্রীর পকেটে পাওয়া গেল আরও ৪টি বার। এ ১৯টি বারের দাম প্রায় কোটি টাকা। গতকাল (মঙ্গলবার) চট্টগ্রামের শাহ আমানত (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুই যাত্রীর কাছ থেকে এসব স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে শুল্ক গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষ।
সকালে মো: শাহাদৎ হোসেন নামে ‘ফ্লাই দুবাই’ বিমানের এক যাত্রীর কাছ থেকে ১৫টি ও মো: বাশার নামে ‘রিজেন্ট এয়ারলাইন্সের’ এক যাত্রীর কাছ থেকে চারটি বার উদ্ধার করা হয়।
শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতরের রাজস্ব কর্মকর্তা মো: মোর্শেদ আলী চৌধূরী জানান, সকাল সাড়ে ১০টায় ফ্লাই দুবাইয়ের- ৫২৮ ফ্লাইটে দুবাই থেকে চট্টগ্রাম আসেন শাহাদৎ হোসেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শাহাদাৎকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে পেটের ভেতরে করে সোনার বিস্কুট নিয়ে আসার কথা জানায়।
পরে তাকে ওষুধ খাইয়ে পেট থেকে এসব বার বের করে আনা হয়। শাহাদাৎ পেটের ভেতরে করে আনা বারগুলো প্রতিটির ওজন ১০ তোলা করে জানিয়ে মোর্শেদ বলেন, তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। গ্রেফতার শাহাদাতের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায়।
এর আগে রিজেন্ট এয়ারলাইন্সে মাস্কাট থেকে চট্টগ্রাম আসা বাশারের কাছ থেকে প্রতিটি ১০ তোলা করে চারটি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। বারগুলো জব্দ করা হলেও বাশারকে আটক করা হয়নি উল্লে¬খ করে মোর্শেদ জানান, বাশারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।