পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী সভাপতি, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর
স্টাফ রিপোর্টার : হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর সভাপতি আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেছেন, মুসলিম দেশের সুপ্রিম কোর্টের পবিত্র স্থানে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি থাকতে পারে না। ইসলাম ধর্মের আদি পিতা হযরত ইব্রাহীম (আ.) মূর্তি সংস্কৃতি তথা শিরকী সংস্কৃতির মূলৎপাটনের সাহসী ভূমিকা রেখে পরবর্তী জাতিকে সতর্ক করেছিলেন। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সা. পবিত্র কাবা গৃহে স্থাপিত মূর্তি ভেঙে উৎখাত করে মুসলিম জাতিকে সবক দিয়েছেন যে, আল্লাহ তার রাসূল সা. এ বিশ্ববাসী কোন মোমেন মুসলমান মূর্তি সংস্কৃতিকে বরদাস্ত করতে পারে না।
সুতরাং একটি সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম দেশে এ ধরনের বিতর্কিত ইস্যুটি যে বা যারা করে সরকাকে বেকায়দায় ফেলতে এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে তাদেরকে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করার উদাত্ত আহ্বান জানান তিনি।
গতকাল বিকেলে আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারির কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রস্তুতিমূলক এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন, তিনি হেফাজতের সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের প্রতি ২৪ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ সমাবেশকে সফল করার জন্য ব্যাপক গণসংযোগ করার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মাও. ফজলুল করীম কাসেমী, মাও. লোকমান মাজহারী, মাও. মাসউদুল করীম, মাও. নূর মোহাম্মদ, মুফতি শরীফুল্লাহ, মাও. ফয়সাল আহমদ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।