পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : পৃথিবীতে মহাদেশ সাতটি, অনেকেই এটা জানেন। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, তারা এমন এক বিস্তৃত এলাকার সন্ধান পেয়েছেন, যেটি অষ্টম মহাদেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য। বিজ্ঞানীদের সন্ধান পাওয়া নতুন এই বিস্তৃত এলাকা লুকিয়ে আছে দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে! নিউজিল্যান্ড এই মহাদেশের পানির ওপরে থাকা একমাত্র অংশ। বাকি সবটুকু পানির নিচে। এ কারণেই বিজ্ঞানীরা এই ‘মহাদেশ’টির নাম দিয়েছেন জিল্যান্ডিয়া। আকারে এটি ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় সমান।
বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, জিল্যান্ডিয়া দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের পানিতে তলিয়ে গেছে। তাই এই মহাদেশের নাম দেয়া হয়েছে নিউজিল্যান্ড ও ইন্ডিয়া দুই দেশ মিলিয়ে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, নিউজিল্যান্ড আসলে এই মহাদেশেরই জেগে থাকা অংশ। বলা যেতে পারে, এই মহাদেশের পর্বতচূড়া।
জিওলজিক্যাল সোসাইটি অব আমেরিকায় প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা বলেন, জিল্যান্ডিয়ার আয়তন ৫০ লাখ বর্গকিলোমিটার, যা পার্শ্ববর্তী অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের সমান। কিন্তু জিল্যান্ডিয়ার প্রায় ৯৪ শতাংশই তলিয়ে আছে সাগরের পানিতে। মাত্র অল্প কিছু অঞ্চল পানির ওপর মাথা তুলে আছে, যেমন নিউজিল্যান্ডের নর্থ ও সাউথ আইল্যান্ড এবং নিউ ক্যালেডোনিয়া। আর মহাদেশের স্বীকৃতি পেতে যা যা দরকার, জিল্যান্ডিয়া তার সব কটিই পূরণ করেছে বলেও দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। এখন তারা চেষ্টা করছেন নব আবিষ্কৃত তলিয়ে যাওয়া ভূখন্ডের জন্য মহাদেশের স্বীকৃতি আদায়ের। সূত্র: বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।