পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার, কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ায় কামাল হোসেন চৌধুরী (৪৫) নামে এক পুলিশ কনস্টেবল আত্মহত্যা করেছেন। পরিবারের সদস্যরা বলছেন, কামাল দীর্ঘদিন যাবত অসুস্থতায় ভুগছিলেন। ভারতে গিয়ে চিকিৎসার জন্য ছুটির আবেদন করেছিল। ছুটি না পাওয়ায় হতাশা থেকে এ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটতে পারে।
বুধবার মধ্যরাতে কামাল অনেকগুলো ঘুমের বড়ি সেবন করেন। এতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পরিবারের লোকজন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। কামাল মেহেরপুর জেলার এলাঙ্গী পুলিশ ক্যাম্পে কর্মরত ছিলেন। কনেস্টবল নম্বর ১৪৪।পৃঃ ২ কঃ ১
ছুটি না পাওয়ায় পুলিশ কনস্টেবলের নিহতের মামা আক্তার হোসেন বাবুসহ স্বজনরা জানান, গত বুধবার মেরুদ-ের ব্যথা বাড়ালে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে ছুটি চান কামাল। ছুটি মঞ্জুর না করে তাকে মেহেরপুর সদরে বদলি করা হয়। ঐ দিন বিকালে মেহেরপুরে যোগদান করেন তিনি। পরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পুলিশের চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ নিয়ে বাসায় আসেন। রাতে বাসায় পুলিশের চাকরি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। ঘুমের ওষুধ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
তিনি জানান, ভারতে যাওয়ার জন্যও ছুটির আবেদন করেছিল। সবমিলিয়ে ছুটি না মেলায় বিষণœতা থেকে আত্মহত্যা করেছে এরকম ধারণা পরিবারের।
কুষ্টিয়া মডেল থানার পরিদর্শক অপারেশন ওবাইদুর রহমান জানান, কামাল হোসেন চৌধুরী মেহেরপুর জেলা পুলিশে কর্মরত ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এলাকার মৃত রেজা আহাম্মেদ চৌধুরীর পুত্র।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।