পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুর মোবাইল সিমটি ভোলার এক রিকশাচালকের কাছ থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। সিমটি উদ্ধার করা হলেও মিতুর মোবাইল ফোনটি তার কাছে পাওয়া যায়নি।
চাঞ্চল্যকর মিতু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (উত্তর) মো. কামরুজ্জামান জানান, গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল মঙ্গলবার ভোলার লাল মোহন উপজেলা থেকে সিমটি উদ্ধার করে।
কামরুজ্জামান বলেন, ওই চালক চট্টগ্রামে রিকশা চালাতেন। নগরীর বাকলিয়া এলাকার রাস্তায় কয়েকমাস আগে তিনি সিমটি খুঁজে পান বলে দাবি করেছেন।
গত বছর ৫ জুন সকালে নগরীর ও আর নিজাম রোডে সন্তানের সামনে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানম মিতুকে। এ ঘটনায় পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করলেও পুলিশ হত্যাকন্ডের কারণ জানাতে পারেনি আট মাস পরও। ধরা পড়েনি পুরস্কার ঘোষিত কথিত মূলহোতা আবু মুছা।
ওই ঘটনায় বাবুল আক্তার বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর মধ্যে বাবুল আক্তার নিজে, তার বাবা-মা ও মিতুর বাবা-মা বিভিন্ন সময়ে চট্টগ্রাম এসে তদন্ত কর্মকর্তার সাথে দেখা করেছেন।
গত ২৬ জানুয়ারি তদন্ত কর্মকর্তার সাথে দেখা করে মিতুর মা সাহেদা মোশাররফ নীলা সাংবাদিকদের বলেন, মিতুর মোবাইল ফোনটি এখনও সচল আছে বলে তারা তদন্ত কর্মকর্তাকে জানিয়ছেন। ঢাকার এক অটোরিকশা চালাক মোবাইল সিমটি ব্যবহার করছেন এবং তার সঙ্গে কথা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
তদন্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন, ঠিক কোন সময়ে ওই রিকশাচালক সিমটি পেয়েছেন, তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি। পেশায় রিকশাচালক হলেও মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালান বলে পুলিশকে জানিয়েছেন তিনি। তবে ওই রিকশাচালককে গ্রেপ্তার করা হয়নি বলে অতিরিক্ত উপকমিশনার জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।