পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ভারতের ‘উত্তর প্রদেশের সমস্ত থানাকে সমাজবাদী পার্টির কার্যালয়ে পরিণত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গতকাল (সোমবার) উত্তর প্রদেশে এক নির্বাচনী সমাবেশে রাজ্যে ক্ষমতাসীন সপা সরকারের সমালোচনায় তিনি ওই মন্তব্য করেন। সপা-কংগ্রেস জোট প্রসঙ্গে তিনি কটাক্ষ করে বলেন, যতই জোট করা হোক না কেন তাতে আপনাদের পাপ মুছে যাবে না। রাজ্যে সপা, বিএসপি এবং কংগ্রেসের সরকার সমস্ত পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে।
অন্যদিকে, গতকাল দেশের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের ভাইস-প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী উত্তর প্রদেশে দলীয় এক জনসভায় বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর চেহারায় বিজেপির পরাজয়ের চিহ্ন দেখা যাচ্ছে’।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির শাসনামলে বেকারত্ব বেড়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের আমলে ১০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদির সময়ে কাজ পাওয়া তো দূরের কথা নোট বাতিলের মাধ্যমে আগে যে কাজ ছিল তাও কেড়ে নেয়া হয়েছে। বর্তমান সময়ে কর্মসংস্থানই দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন রাহুল গান্ধী। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে মোদিজি যে প্রতিশ্রæতি দিয়েছিলেন তা পূরণ করেননি। কৃষকদের ঋণ মওকুফ করা নিয়েও তিনি নীরব রয়েছেন’।
রাহুল বলেন, উত্তর প্রদেশে সপা-কংগ্রেস জোটই উন্নয়ন করবে। রাজ্যে জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই দ্রæত গতিতে উন্নয়ন হবে। তিনি গতকাল লখিমপুরে এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, ‘কালো টাকা জমা রাখা লোকেদের তালিকা সুইজারল্যান্ড ভারত সরকারকে দিয়ে দিয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী কেন তাদের নাম সংসদে প্রকাশ করেননি, কেনই বা তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেননি? সূত্র : পার্স টুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।