পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত সঠিক ছিল। কানাডার আদালতের মাধ্যমে সেটাই প্রমাণ হয়েছে। এমনটাই মনে করেন দুদক সচিব আবু মো. মোস্তফা কামাল। গতকাল রোববার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকের কাছে এমন মন্তব্য করেন তিনি। দুদক সচিব বলেন, পদ্মা সেতু নিয়ে দুদকের তদন্ত নিয়ে যারা সমালোচনা করেছিলেন তারা না জেনেই করেছেন।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের মামলার রায়ে কোনো দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে শুক্রবার রায় দেন কানাডার টরন্টোর এক আদালত। তাই কানাডার মন্ট্রিলভিত্তিক প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের সাবেক তিন কর্মকর্তাকে অভিযোগ থেকে খালাস দেয়া হয়।
গত বছরের ১৩ মার্চ বিদায়ী সংবর্ধনায় দুদকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান বলেছিলেন, ২০১২ সালে বিশ্বব্যাংকের চাপের মুখেই কোনো দালিলিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করেছিল তার সংস্থা। তার আমলেই মামলাটি হয়েছিল। পরে তদন্ত শেষে আসামিদের অব্যাহতি দেয়া হয়। বদিউজ্জামান বলেন, পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগে আমরা যে এজাহারটি করেছি তাতে মামলা করার মতো কোনো উপাদান ছিল না। আসলে এটা ঠিক হয়নি।
অবশ্য ওই সময়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যাও দেন তিনি। মূলত দেশের স্বার্থেই মামলা করেছি মন্তব্য করে বদিউজ্জামান বলেন, তবে মামলাটি করেছি যেন বাংলাদেশ পদ্মা সেতুতে অর্থ ছাড় পায়। পরবর্তী সময় সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আসামিদের অব্যাহতি দেয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মামলা-পরবর্তী তদন্তে আমরাই তুলে ধরেছি এ দুর্নীতির অভিযোগটি মিথ্যা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।