পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলীকে শপথের ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির সুপারিশ অগ্রাধিকার দিতে হবে বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলীকে আপিল বিভাগে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে তার রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আদালত। গতকাল রোববার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রিট আবেদনটি নিষ্পত্তি করে এ পর্যবেক্ষণ দেন।
২০১৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী ও জে এন দেব চৌধুরীও নিয়োগ পেয়েছিলেন। তাদের মধ্যে মো. ফরিদ আহমেদ শিবলীকে স্থায়ী করা হয়নি। এ ছাড়া জে এন দেব চৌধুরী গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর মারা গেছেন।
এর আগে গতকাল স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ না দেয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে নিজেই রিট করেন বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলী। আদালতে শিবলীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ।
রিটকারীর আইনজীবী বলেন, আদালত কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আবেদনটি নিষ্পত্তি করে দিয়েছে। এতে আমি মনে করি আমাদের আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। আদালত পর্যবেক্ষণে বলেছেন, ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে আদালতের যে কোনো বিষয়ে রাষ্ট্র সিদ্ধান্ত নিতে হলে প্রধান বিচারপতির সুপারিশ প্রয়োজন হবে। বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলীকে স্থায়ী করতে প্রধান বিচারপতি সুপারিশ করেছেন। কিন্তু তাকে প্রেসিডেন্ট স্থায়ী করেননি। যা সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ ও মাসদার হোসেন মামলার পরিপন্থী। প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব, আইন সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে। রিটে ফরিদ আহমদ শিবলীকে নিয়োগ না দেয়ার সিদ্ধান্ত কেন বাতিল ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না এবং তাকে কেন স্থায়ী নিয়োগের নির্দেশ দেয়া হবে না, সেই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।