Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

এলোমেলো আবহাওয়া ষড়ঋতুর বৈশিষ্ট্য বদল

| প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

মরুময়তার পথে উত্তর জনপদ
শফিউল আলম : ‘গরমে’র তেজে পার হয়ে গেল ‘শীতকাল’। পঞ্জিকার হিসাবে যে শীতঋতু অর্থাৎ ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও চলতি ফেব্রুয়ারি (অগ্রহায়ণ-পৌষ-মাঘ) মাসগুলোতে মাঝখানে শুধু কয়েক দিন শীতের হঠাৎ আসা-যাওয়া বাদ দিলে গায়ে লাগেনি ‘স্বাভাবিক’ শীতটুকুও। ওই সময় সারাদেশে দিন ও রাতের গড় সর্Ÿোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে স্থানভেদে ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ঊর্ধ্বে ছিল। আবহাওয়ার আরও অস্বাভাবিক দিকটি হলো, গত ডিসেম্বরে বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় (‘ভারদাহ’) সৃষ্টি। এটি কেটে গেলেও পরবর্তীতে বাংলাদেশের আবহাওয়াম-লে ছিল এর বড় প্রভাব। গতকাল (রোববার) মাঘ মাসের শেষ দিনেও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে ৩২.৪ ডিগ্রি সে.। ঢাকায় ২৯, চট্টগ্রামে ৩০.৪ ডিগ্রি সে.। যা বর্তমান সময়ের স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। আবহাওয়ার এহেন ক্রমাগত গরম ভাব তথা উষ্ণায়ন-প্রবণতা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ‘রুগ্ন ও রুক্ষ’ আবহাওয়ায় শীতঋতুর শেষে ও বর্ষার আগে মার্চ, এপ্রিল, মে মাসে বজ্রপাতের সাথে বজ্রঝড় তথা কালবৈশাখীর ঘনঘটা অতীতের চেয়ে আরও বেড়ে যেতে পারে এমনটি শঙ্কা ব্যক্ত করেছে বিশেষজ্ঞদের সূত্র। এমনকি এবার চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধে (ফাল্গুন) দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ১ থেকে ২ দিন বজ্রঝড় তথা আগাম কালবৈশাখী ঝড়ের আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে। প্রসঙ্গত সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশে বজ্রপাতের হার, মাত্রা ও ব্যাপকতা এবং এতে প্রাণহানির সংখ্যা অতীতের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে।       
এদিকে আবহাওয়া-জলবায়ুর আবহমানকালের চিরচেনা রূপ ও বৈশিষ্ট্যের বদল ঘটছে শুধু তাই নয়; সেটি এখন দৃশ্যমান এবং অনুভূতিতেও ধরা পড়ছে। এলোমেলো হয়ে উঠেছে আবহাওয়া-রাজ্য। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব প্রতিক্রিয়াগুলো দেশে সুস্পষ্ট হয়ে ধরা দিচ্ছে। ক্রমাগত অস্বাভাবিক ও বৈরী আচরণ করছে আবহাওয়া। বিপর্যস্ত হয়ে উঠছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। নিত্যনতুন দুর্যোগ, দুর্ভোগ ও সংকট তৈরি হচ্ছে। ফল-ফসলের উৎপাদন ব্যাহত এবং উৎপাদন ব্যয়ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অস্বাভাবিক মতিগতি এবং চরম ভাবাপন্ন রূপে দেখা দিচ্ছে আবহাওয়া। চিরায়ত ষড়ঋতুর আদি চরিত্র পাল্টে যাচ্ছে। পঞ্জিকার ছকে ‘বর্ষা’য় বৃষ্টি ঝরে কম। অথচ প্রাক-বর্ষায় ও বর্ষাত্তোর ‘অকালে’ অঝোর বর্ষণে দীর্ঘায়িত হচ্ছে ‘বর্ষাকাল’। বছর বছর অনাবৃষ্টি ও খরার প্রকোপ বেড়ে গিয়ে মরুময়তার দিকে ধাবিত হচ্ছে বরেন্দ্রভূমি সমেত দেশের সুবিশাল উত্তর জনপদ। অন্যদিকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ঘন ঘন প্রবল সামুদ্রিক জোয়ারে ও অতিবর্ষণে ভাসছে। ছোট ছোট জলোচ্ছ্বাসের প্রকোপ বাড়ছে। গ্রীষ্মের খরতাপ যেন মরুর আগুনের হলকা। অসহনীয় ‘গরমকাল’ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। কিন্তু শীতের দাপট চলছে অল্প কিছুদিন মাত্র। অগ্রহায়ণ, পৌষ ও মাঘ মাসে আগের মতো হাঁড় কনকনে শীতের উপস্থিতি নেই। উপরন্তু শরৎ, হেমন্ত ও বসন্ত আলাদা করে জনজীবনে তেমন আর অনুভূতি জাগায় না।   
আবহাওয়া ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা জানান, আবহাওয়া-জলবায়ু হয়ে উঠছে রুগ্ন রুক্ষ খেয়ালী বৈরী এমনকি প্রলয়ংকরী। অনেক সময়েই পূর্বাভাসের সাথে আবহাওয়া-রাজ্যের বাস্তব অবস্থা মিলছে না। মানুষের বান্ধব নয়, বরং জলবায়ু পরিবর্তন জটিল সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে। কেননা আহাওয়া-জলবায়ুর নেতিবাচক পরিবর্তনের কারণে এর সবচেয়ে বেশি বিরূপ প্রভাব গিয়ে পড়ছে খাদ্য, কৃষি এবং জনস্বাস্থ্যের উপর।      
আবহাওয়ার বিরূপতা জীবনযাত্রায় চরম অনিষ্ট ও দুর্ভোগ ডেকে আনছে। এরফলে ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে মানবসম্পদের সার্বিক উৎপাদনশীলতা। কমছে সক্ষমতার হার। সাগরের উচ্চতা বৃদ্ধি ও করাল গ্রাসে বসতি হারিয়ে প্রতিবছর পিছু হটে মূল ভূখ-ের দিকে ধেয়ে আসছে উপকূল, চর, দ্বীপাঞ্চলের ভূমি ও বসতি হারা অভাবী মানুষজন। সাগরের উপরতল ফুলে-ফেঁপে উঠছে। উপর্যুপরি সতর্ক সংকেত দেখাতে হচ্ছে সমুদ্র বন্দরসমূহকে। তাপমাত্রার অস্বাভাবিক ওঠানামায় চরম ভাবাপন্ন আবহাওয়া জেঁকে বসেছে।  
অতিসাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণ অনুসারে, আবহাওয়া-জলবায়ুর অন্যতম প্রধান নিয়ামক ও সূচক বৃষ্টিপাতের ক্ষেত্রে ব্যাপক অসঙ্গতি হচ্ছে। এমনকি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ হিসাব মতে, গত জানুয়ারি মাসেও বৃষ্টিপাত হয়েছে স্বাভাবিকের নিচে। শীতঋতুতে এদেশে মাঝে-মধ্যে হালকা বৃষ্টিপাত হয়ে থাকতো। যা এখন বলতে গেলে অতীত। সারাদেশে সামগ্রিকভাবে গড় বৃষ্টিপাতের কম-বেশি বা তারতম্যে দেখা যাচ্ছে, বলতে গেলে অনাবৃষ্টি ও খরার কবলে মরুময়তার পথে ধাবিত হচ্ছে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ তথা দেশের উত্তরের জনপদ।  
গত এক বছরের আবহাওয়ায় সারাদেশে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক হারের চেয়ে ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সে. পর্যন্ত বেশি ছিল। এবারের শীতকালে কুয়াশাপাতের হার বা ঘনত্ব ছিল কম। তাছাড়া সারাবছর বাতাসের আর্দ্রতায়ও খুব হেরফের হচ্ছে। অনুভূত হচ্ছে অসহনীয় ভ্যাপসা গরম। বছরের বছরের অধিকাংশ সময়ই গুমোট হয়ে থাকছে আবহাওয়া। এ কারণে নৌ চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। বাড়ছে নৌ দুর্ঘটনাও। মারাত্মক ভাঙন বিস্তৃৃত হচ্ছে সমুদ্র উপকূল ও নদ-নদীর বিস্তীর্ণ অববাহিকায়। বৈরী জলবায়ু পরিবেশের মুখে ক্ষতির শিকার গৃহস্থ অসংখ্য মানুষ হারাচ্ছে মাথাগোঁজার ঠাঁইটুকু, চাষবাসের জমি। তাদেরকে বলা হচ্ছে ‘জলবায়ু উদ্বাস্তু’। ‘সিডর’ ‘নার্গিস’ ‘আইলা’, ‘কোমেন’র মতো ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, টর্নেডো, বজ্রপাত-বজ্রঝড় ও ভূমিধসের প্রকোপ বেড়েই চলেছে।  
আবহাওয়া-জলবায়ুর ছক ভেঙ্গে গত বর্ষা মৌসুমে এবং প্রাক-বর্ষায় ও বর্ষাত্তোর সারাদেশে স্বাভাবিকের চেয়ে মোটের উপর বেশিহারে বৃষ্টিপাত হয়েছিল। যা দেশে এবার চা উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়। বৃষ্টিপাতের সময় লম্বা হওয়ায় শাক-সবজি, ফলমূল আবাদ, আমন বীজতলা সতেজ রাখার ক্ষেত্রেও তা উপকার বয়ে আনে। তবে শীতকালে এবার শীত না থাকায় গম উৎপাদন মার খেয়েছে।   
আবহাওয়া ও জলবায়ুর আদি বৈশিষ্ট্যগুলো এলোমেলো হয়ে যাওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার নাভিমূলে বঙ্গোপসাগরের কিনারাজুড়ে, হিমালয়ের ভাটিতে ভৌগোলিক বিশেষ অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশে এর ক্ষতিক্ষর প্রভাব বেড়েই চলেছে। অধিক জনবহুল অথচ দারিদ্র্যপীড়িত এ দেশের জনবসতি, কৃষি-খামার, জীবিকা, জনস্বাস্থ্য, উন্নয়ন কর্মকা-সহ জনজীবনের নানামুখী ক্ষেত্রে গিয়ে পড়ছে এর কমবেশি ধকল। আকস্মিক ও অসময়ে বন্যা, পাহাড়ী ঢল, খরা, হঠাৎ অতিবৃষ্টি, পানিতে আর্সেনিক ও লবণাক্ততার আগ্রাসন মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রাদুর্ভাব ঘটছে অতিআর্দ্র ও উষ্ণতা, মৌসুমী ভাইরাসজনিত (ট্রপিক্যাল) হরেক রোগ-ব্যাধি যেমনÑ সর্দি, কাশি, প্রদাহজনিত জ্বর, বাতজ্বর, ফ্লু, পেটের পীড়া, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও ট্রপিক্যাল রোগ। রোগ-বালাই প্রতিরোধক ক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছে। তাছাড়া গাছপালা, জীববৈচিত্র্য, প্রাণিকুল হারিয়ে ফেলছে বেঁচে থাকার অবলম্বন। কৃষিজ খাদ্য উৎপন্ন হচ্ছে কম। পুষ্টিমানও লোপ পাচ্ছে। গাছপালা, জীববৈচিত্র্য, প্রাণিকুল হচ্ছে বিপন্ন। কৃষকের বন্ধু পাখি, পোকা-মাকড় হারিয়ে যাচ্ছে। ফসলের জন্য ক্ষতিকর পোকার আক্রমণ বাড়ছে। জলবায়ু বিপর্যয়ের কারণে হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধিবৃক্ষসহ দেশীয় মূল্যবান হরেক রকম গাছ-গাছালি।
৫০ বছরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি খাদ্য কৃষিতে বিরূপ প্রভাব      
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন (আইইবি) চট্টগ্রাম আয়োজিত সাম্প্রতিক এক সেমিনারে মূল প্রবন্ধে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ড. মোঃ রিয়াজ আক্তার মল্লিক তথ্য প্রকাশ করেন যে, বৈশ্বিক ক্রমবর্ধমান গতিতে উষ্ণায়নের ধারায় বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশের তাপমাত্রা গড়ে শূন্য দমমিক ৪ ডিগ্রি সে. বেড়ে গেছে। তবে দেশের বিভিন্ন এলাকা ভেদে তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সে. পর্যন্ত বেড়ে গেছে। গত ৫০ বছর সময়কালে বৃষ্টিপাত বেড়েছে প্রায় গড়ে ২৫০ মিলিমিটার। বিগত ৫০ বছরের গড় বৃষ্টিপাত এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
প্রবন্ধে বাংলাদেশ ও আশপাশ অঞ্চলে গত ৫০ বছর ধরে বৃষ্টিপাত এবং তাপমাত্রা ক্রমাগত বৃদ্ধির বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব নিয়ে খুবই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৃষ্টিপাতের আধিক্য, সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, খরা, ঘূর্ণিঝড়ের মতো একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেমে আসছে। বাংলাদেশও এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এতে তিনি উল্লেখ করেন, জলবায়ুর এই পরিবর্তন বাংলাদেশের দেশের বিশেষ করে খাদ্য ও কৃষিখাতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। এসব নেতিবাচক সংকট ও প্রভাব মোকাবেলায় আমাদের সুনির্দিষ্ট ও যুগোপযোগী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে।
মাঘ মাসের শেষ দিনে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারে ৩২.২ ডিগ্রি সে.। এ সময় ঢাকায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০.১ ও ১৬.৮ ডিগ্রি সে., চট্টগ্রামে ৩০.৬ ও ১৮.৬ ডিগ্রি সে.। আর গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ৯.৩ ডিগ্রি সে.। আবহাওয়া দপ্তর একথা জানায়।   
আবহাওয়া দপ্তর আরো জানায়, দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি মৌসুমি লঘুচাপ বিরাজ করছে। এর বর্ধিতাংশ বা বলয় উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। আজকের (সোমবার) আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানা গেছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারাদেশে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। খুলনা বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। পরবর্তী ২ দিনে হালকা থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এর পরবর্তী ৫ দিনে রাতের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।



 

Show all comments
  • Khokan ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৫৭ এএম says : 0
    অত্যন্ত চমৎকার ও তথ্য বহুল এই নিউজ এর জন্য ইনকিলাব ও সাংবাদিককে অনেক ধন্যবাদ
    Total Reply(0) Reply
  • জামান আহমেদ ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:০৫ এএম says : 0
    আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন এর নেতিবাচক ধারায় আমরা বিভিন্ন ভাবে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছি। এর জন্য দায়ী উন্নত দেশগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য সারা পৃথিবীর দেশগুলির এক আওয়াজ তুলতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Bashir Ahmed ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১২ এএম says : 0
    Thanks to the daily Inqilab for awareness build-up. Government should take necessary steps for the people's and the country's interest.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ