পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে হিমায়িত ও জীবিত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৩২ কোটি ৯১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ২ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে শুধু চিংড়ি রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২৮ কোটি ৪৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ২ হাজার ২৬০ কোটি টাকা; যা মোট মাছ রপ্তানি আয়ের ৮৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে। এতে আরও জানানো হয়েছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হিমায়িত ও জীবিত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৫৩ কোটি ৫৭ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এই খাতের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৪ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে মৎস্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩০ কোটি ৭৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে এ সময়ে আয় হয়েছে ৩২ কোটি ৯১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেশি। তবে গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদের তুলনায় এবার এ খাতের বৈদেশিক মুদ্রার আয় শূন্য দশমিক ৮০ শতাংশ কমেছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে হিমায়িত ও জীবিত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৩৩ কোটি ১৮ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে জীবিত মাছ রপ্তানিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৬ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২৩ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার; যা এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৯ দশমিক ০৩ শতাংশ কম। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ খাতের রপ্তানি আয় ৫১ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমেছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে এ খাতের আয় হয়েছিল ৪৮ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে হিমায়িত মাছ রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৩ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতের পণ্য রপ্তানিতে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২ কোটি ৭৩ লাখ মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২ কোটি ৬৩ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ কম বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে এ খাতে। একইসঙ্গে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায়ও এ খাতের আয় ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ কমেছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে চিংড়ি রপ্তানিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২৫ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২৮ কোটি ৪৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ২৩ শতাংশ এবং গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের একই সময়ে চিংড়ি রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২৭ কোটি ৭৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে কাঁকড়া রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৯৩ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ের কাঁকড়া রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ১ কোটি ৩২ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।