পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : শীতের পুরো মৌসুমে রাজধানীতে প্রায় সব ধরনের শীতকালীন সবজির দাম তুলনামূলকভাবে বেশি ছিল। এখন শীত শেষ হতে চলেছে। কমতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। আরও দামও ঊর্ধ্বমুখী। অন্যদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে কমেছে রসুনের দাম। খুচরা বাজারে পণ্যটির দাম কেজিতে প্রায় ২০ টাকা করে কমেছে। তবে চাল, ডাল, তেলসহ বেশিরভাগ মুদিপণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার, হাতিরপুল বাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আমদানি করা মোটা রসুন কেজিতে ১৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যা ২১০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল।
এছাড়া গত সপ্তাহে ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া চীনা রসুন আজকের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা দরে। তবে দেশি নতুন রসুনের দাম কমেছে ১০ টাকা করে। গত সপ্তাহে কেজি প্রতি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া দেশি রসুন আজকের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়।
বিক্রেতারা জানান, বাজারে দেশি নতুন রসুন আসায় কিছুটা দাম কমেছে। তবে এখন যে রসুন এসেছে তার অধিকাংশই কাঁচা রসুন। আগামী সপ্তাহে এর দাম আরও কমতে পারে। হাতিরপুল বাজারের বিক্রেতা সাইফুল বলেন, আমরা খুচরা দোকানদার। পাইকারিতে যে দামে কিনতে হয় তার ওপর ভিত্তি করে আমরা বিক্রি করি। ফলে পাইকারিতে দাম কমলে আমরা কম দামেই বিক্রি করি; আর পাইকারিতে দাম বাড়লে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
অন্যান্য মুদি পণ্যের মধ্যে কেজি প্রতি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়; ভারতীয় মসুর ডাল ১১৫ টাকা; মুগ ডাল (দেশি) ১২০ টাকা; ভারতীয় মুগ ডাল ১১০ টাকা; মাসকলাই ১৩৫ টাকা এবং ছোলা ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে আদার দামও সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ১০ টাকা কমেছে। গত সপ্তাহে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা; চীনের আদা ৭০ টাকা; ক্যারালা ২০ টাকা কমে ৮০ টাকা; ভারতীয় আদা ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মানভেদে দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি ২৮ টাকা; ভারতীয় পেঁয়াজ ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ভোজ্য তেলের মধ্যে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দামে তেমন কোনো পরিবর্তন নেই। প্রতি লিটার ভোজ্য তেল ১০০ থেকে ১০৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর ৫ লিটারের বোতল ব্র্যান্ড ভেদে ৫০০ থেকে ৫১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৬০ টাকা; সাদা বেগুন ৫০ টাকা; কালো বেগুন ৪০ টাকা; শিম ৩৫-৪০ টাকা; টেমেটো (ইন্ডিয়ান এলসি) ৪০ টাকা; শশা ৪০-৪৫ টাকা; গাজর ৪০ টাকা; পেঁয়াজের কালি ১৫ টাকা; চাল কুমড়া ১৫ টাকা; কচুর লতি ৬০ টাকা; মূলা ৩০ টাকা এবং শালগম ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি পটল ৯০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, করলা ৫৫-৬০ টাকা, কাকরোল ৫০ টাকা, কচুরমুখি ৬০ টাকা, আলু ১৫ টাকা এবং পেঁপে ১৫ টাকা থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি ফুলকপি ৩০ টাকা, বাঁধাকপি ২০-২৫ টাকা; লেবু হালি প্রতি ১৫-২৫ টাকা; আটি প্রতি পালং শাক ১৫ টাকা, লালশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ২০ টাকা এবং লাউশাক ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে স্বর্ণা চাল ৪০ টাকা; পারিজা চাল ৪০-৪১ টাকা; মিনিকেট ভালো ৫০-৫৩ টাকা; মিনিকেট নরমল ৪৮ টাকা; বিআর আটাশ চাল ৪২-৪৪ টাকা; নাজিরশাইল চাল ৪২-৪৮ টাকা; বাসমতি চাল ৫৬ টাকা; কাটারিভোগ চাল ৭৪-৭৬ টাকা; হাস্কি নাজির চাল ৪০ টাকা এবং পোলাও চাল ১০০ (পুরাতন), নতুন ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ টাকা; লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ১৮৫ টাকা; দেশি মুরগি প্রতি কেজি ৪০০ টাকা; পাকিস্তানি লাল মুরগি কেজি প্রতি ২৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি গরুর মাংস ৪৮০ টাকা এবং খাসির মাংস ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আকার ভেদে প্রতি কেজি রুই মাছ ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা; সরপুঁটি ৩৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা; কাতলা ৩৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা; তেলাপিয়া ১৪০ টাকা ১৮০ টাকা; সিলভার কার্প ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা; চাষের কৈ ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া পাঙ্গাস প্রতি কেজি ১৩০ থেকে ১৮০ টাকা; টেংরা ৬০০ টাকা; মাগুর ৬০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে চিংড়ি ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকায়; ইলিশ কেজি প্রতি (মাঝারি) ১২০০ টাকা এবং দেড়কেজি ওজনের প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ২০০০ টাকা থেকে ২২০০ টাকা।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
শীতের পুরো মৌসুমে রাজধানীতে প্রায় সব ধরনের শীতকালীন সবজির দাম তুলনামূলকভাবে বেশি ছিল। এখন শীত শেষ হতে চলেছে। কমতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। আরও দামও ঊর্ধ্বমুখী। অন্যদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে কমেছে রসুনের দাম। খুচরা বাজারে পণ্যটির দাম কেজিতে প্রায় ২০ টাকা করে কমেছে। তবে চাল, ডাল, তেলসহ বেশিরভাগ মুদিপণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার, হাতিরপুল বাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আমদানি করা মোটা রসুন কেজিতে ১৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যা ২১০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল।
এছাড়া গত সপ্তাহে ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া চীনা রসুন আজকের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা দরে। তবে দেশি নতুন রসুনের দাম কমেছে ১০ টাকা করে। গত সপ্তাহে কেজি প্রতি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া দেশি রসুন আজকের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়।
বিক্রেতারা জানান, বাজারে দেশি নতুন রসুন আসায় কিছুটা দাম কমেছে। তবে এখন যে রসুন এসেছে তার অধিকাংশই কাঁচা রসুন। আগামী সপ্তাহে এর দাম আরও কমতে পারে। হাতিরপুল বাজারের বিক্রেতা সাইফুল বলেন, আমরা খুচরা দোকানদার। পাইকারিতে যে দামে কিনতে হয় তার ওপর ভিত্তি করে আমরা বিক্রি করি। ফলে পাইকারিতে দাম কমলে আমরা কম দামেই বিক্রি করি; আর পাইকারিতে দাম বাড়লে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
অন্যান্য মুদি পণ্যের মধ্যে কেজি প্রতি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়; ভারতীয় মসুর ডাল ১১৫ টাকা; মুগ ডাল (দেশি) ১২০ টাকা; ভারতীয় মুগ ডাল ১১০ টাকা; মাসকলাই ১৩৫ টাকা এবং ছোলা ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে আদার দামও সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ১০ টাকা কমেছে। গত সপ্তাহে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা; চীনের আদা ৭০ টাকা; ক্যারালা ২০ টাকা কমে ৮০ টাকা; ভারতীয় আদা ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মানভেদে দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি ২৮ টাকা; ভারতীয় পেঁয়াজ ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ভোজ্য তেলের মধ্যে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দামে তেমন কোনো পরিবর্তন নেই। প্রতি লিটার ভোজ্য তেল ১০০ থেকে ১০৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর ৫ লিটারের বোতল ব্র্যান্ড ভেদে ৫০০ থেকে ৫১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৬০ টাকা; সাদা বেগুন ৫০ টাকা; কালো বেগুন ৪০ টাকা; শিম ৩৫-৪০ টাকা; টেমেটো (ইন্ডিয়ান এলসি) ৪০ টাকা; শশা ৪০-৪৫ টাকা; গাজর ৪০ টাকা; পেঁয়াজের কালি ১৫ টাকা; চাল কুমড়া ১৫ টাকা; কচুর লতি ৬০ টাকা; মূলা ৩০ টাকা এবং শালগম ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি পটল ৯০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, করলা ৫৫-৬০ টাকা, কাকরোল ৫০ টাকা, কচুরমুখি ৬০ টাকা, আলু ১৫ টাকা এবং পেঁপে ১৫ টাকা থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি ফুলকপি ৩০ টাকা, বাঁধাকপি ২০-২৫ টাকা; লেবু হালি প্রতি ১৫-২৫ টাকা; আটি প্রতি পালং শাক ১৫ টাকা, লালশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ২০ টাকা এবং লাউশাক ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে স্বর্ণা চাল ৪০ টাকা; পারিজা চাল ৪০-৪১ টাকা; মিনিকেট ভালো ৫০-৫৩ টাকা; মিনিকেট নরমল ৪৮ টাকা; বিআর আটাশ চাল ৪২-৪৪ টাকা; নাজিরশাইল চাল ৪২-৪৮ টাকা; বাসমতি চাল ৫৬ টাকা; কাটারিভোগ চাল ৭৪-৭৬ টাকা; হাস্কি নাজির চাল ৪০ টাকা এবং পোলাও চাল ১০০ (পুরাতন), নতুন ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ টাকা; লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ১৮৫ টাকা; দেশি মুরগি প্রতি কেজি ৪০০ টাকা; পাকিস্তানি লাল মুরগি কেজি প্রতি ২৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি গরুর মাংস ৪৮০ টাকা এবং খাসির মাংস ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আকার ভেদে প্রতি কেজি রুই মাছ ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা; সরপুঁটি ৩৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা; কাতলা ৩৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা; তেলাপিয়া ১৪০ টাকা ১৮০ টাকা; সিলভার কার্প ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা; চাষের কৈ ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া পাঙ্গাস প্রতি কেজি ১৩০ থেকে ১৮০ টাকা; টেংরা ৬০০ টাকা; মাগুর ৬০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে চিংড়ি ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকায়; ইলিশ কেজি প্রতি (মাঝারি) ১২০০ টাকা এবং দেড়কেজি ওজনের প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ২০০০ টাকা থেকে ২২০০ টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।