পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দাখিল মাদরাসার সঙ্গে সংযুক্ত এবতেদায়ী মাদরাসার সাথে স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষক কর্মচারীদের বেতনের সরকারি অংশের বৈষম্য দূরীকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বেতন বৈষম্য দূরীকরণে মন্ত্রণালয়ে শিক্ষকদের দেয়া আবেদন ৯০ দিনের মধ্যে নিস্পত্তির নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। শিক্ষাসচিবকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। আবেদনের রিটের পক্ষে শুনানি করেন মো: হুমায়ন কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
মো: হুমায়ন কবির জানান, সংযুক্ত এবতেদায়ী মাদরাসা ও স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এক হলেও তাদের মধ্যে বেতন-ভাতাদির সরকারি অংশ প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাপক বৈষম্য বিদ্যমান রয়েছে। সংযুক্ত এবতেদায়ী মাদরাসায় শিক্ষকদের সরকারের পক্ষ থেকে ৯৯১৮ টাকা বেতন দেয়া হলেও স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষকদের মাত্র ১২০০ টাকা দেয়া হয়। যা আইনের দৃষ্টিতে কোন ভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এই বেতন বৈষম্য দূরীকরণে ব্যবস্থা নিতে ২০১৬ সালের ৭ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শহীদুল্ল্যাহ বালিকা এবতেদায়ী মাদরাসার ৪ জন শিক্ষক। কিন্তু এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় হাইকোর্টে রিট করেন শহিদুল ইসলামসহ ৪ জন শিক্ষক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।