পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার :আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কিছু কিছু আইন আছে যেগুলো বিনিয়োগের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশে বিনিয়োগ বাড়াতে ওইসব আইনের পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধন প্রয়োজন। গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী আমিনুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।
আনিসুল হক বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে বিনিয়োগ বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। কিন্তু কিছু আইনগত জটিলতায় বিনিয়োগ বিলম্বিত হচ্ছে। বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করতে আন্তর্জাতিক মানের ইনভেস্টমেন্ট ক্লাইমেট প্রয়োজন। সে জন্যই চার-পাঁচটি আইন সংশোধন ও পরিমার্জনের বিষয়টি তুলে ধরেছেন বিডার চেয়ারম্যান। আমরা এটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছি।
আইনমন্ত্রী বলেন, কাস্টমস অ্যাক্ট হয়েছিল ১৯৬৯ সালে, এখন নতুন করে কাস্টমস অ্যাক্ট হবে। কোম্পানিজ অ্যাক্টের কিছু কিছু ধারা পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধনের প্রয়োজন। কন্ট্রাক্ট অ্যাক্টটা অত্যন্ত সুন্দর, কিন্তু যুগোপযোগী করার জন্য এটাকে একটু ধোয়া-মাজা করতে হবে। সেগুলো আমরা দেখব। তিনি বলেন, যে সব আইন সংশোধন ও পরিমার্জনের কথা ভাবা হচ্ছে সেগুলো হলো- কাস্টমস অ্যাক্ট, কোম্পানিজ অ্যাক্ট, কন্ট্রাক্ট অ্যাক্ট, আরবিট্রেশন অ্যাক্ট ও ইনসলভেন্সি অ্যাক্ট।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এখনই নতুন আইন প্রয়োজন হবে না। পুরনো আইনগুলো সংশোধন করলেই চলবে। তিনি জানান, আগামী বাজেট অধিবেশনের আগে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য সংসদে আইন পাসের জন্য একটি অধিবেশন বসবে। এ অধিবেশনই বিষয়টি উত্থাপিত হতে পারে। তবে তিনি বলেন, কিছু পরিবর্তন এখনই হবে। আর কিছু পরিবর্তন হবে ধীরে ধীরে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।