পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : নদী ড্রেজিং ও অন্যান্য ভৌত অবকাঠামো নির্মাণের লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রকল্প-১’ শিরোনামে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে নিজাম উদ্দীন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য নির্ধারিত ব্যয়ের ৩২০ কোটি টাকা আসবে জিওবি ফান্ড থেকে। আর বাকি ২ হাজার ৮৮০ কোটি সাহায্য দেবে বিশ্বব্যাংক। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের আর্থিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
জেবুন্নেছা আফরোজের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ২০২৩ সালের মধ্যে পায়রা বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হবে। তবে ২০১৮-২০১৯ সালের মধ্যে ১টি কন্টেইনার টার্মিনাল, ১টি বাল্ক টার্মিনালসহ অন্যান্য মূল অবকাঠামো নির্মাণের পর জাহাজ বার্থিংয়ের মাধ্যমে পণ্য খালাস শুরু হয়ে যাবে। তিনি জানান, পায়রা বন্দরের মূল অবকাঠামো নির্মাণের কাজকে ১৯টি ভাগ করা হয়েছে। যার ৭টি ভাগ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে এবং বাকি ১২টি বাস্তবায়নের কাজ চলমান।
আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে শাজাহান খান বলেন, দেশের নৌযোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিকায়নের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। পুরনো ডিজাইনের যাত্রীবাহী নৌযানের নকশা অনুমোদন বন্ধ করে ওয়েদার ডেকবিশিষ্ট বড় আকৃতির নৌযান নির্মাণে মালিকদের উৎসাহিত করা এবং পর্যায়ক্রমে ছোট ছোট লঞ্চগুলোকে ক্রাপের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। এছাড়া একটি প্রকল্প গ্রহণ করার মাধ্যমে সমুদ্র ও উপকূলীয় অঞ্চলে চলাচলকারী জাহাজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, দুর্যোগ-আপদকালীন সময়ে তথ্য ও সহায়তা প্রদান, ভ্যাসেল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করার কাজ বাস্তবায়নাধীন আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।