পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ হঠাৎ করেই নিজ কার্যালয় পরিদর্শন করেন। সে সময় বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাদের নিজ কর্মস্থলে না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে ফাঁকিবাজ কর্মকর্তাদের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য ইনকিলাবকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দুদক সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ইকবাল মাহমুদ কমিশনের চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় পরিদর্শনে বের হন। ওই সময় বেশ কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্ব স্ব কর্মস্থলে পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তদারককারী কর্মকর্তারাও তাঁদের অফিসে না থাকার বিষয়টি জানতেন না। সে কারণে চেয়ারম্যান ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সংস্থার মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মুনির চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে দেন। গত বছরের মার্চে দায়িত্ব নিয়েই প্রায় নিয়মিতভাবে কার্যালয় পরিদর্শন করতেন। ওই সময় বিপুলসংখ্যক কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন।
সূত্র জানায়, দায়িত্বে অবহেলা, ঠিক সময়ে অফিসে হাজির না হওয়া, যথাসময়ে সভায় হাজির না থাকা, টেবিলে ফাইল ফেলে রাখা, দরজা খুলে কোথাও চলে যাওয়া ইত্যাদি কারণে শোকজ করেন চেয়ারম্যান। এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ে প্রতিবেদন দাখিল না করা, যথাযথ তথ্যসহ সংশোধিত প্রতিবেদন দাখিল না করা, ফাইল আটকে রাখা, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের হয়রানি করা ইত্যাদি কারণেও শোকজ করা হয়। ওই সময় দুদক চেয়ারম্যানের এ অভিযানের কারণে দুদক কার্যালয়ে শৃঙ্খলা ফিরে আসে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আবারও একধরনের শৃঙ্খলা-শৈথিল্য দেখা যায়। সে কারণে আবারও ঝটিকা পরিদর্শনে নেমেছেন দুদক চেয়ারম্যান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।