পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : চেকপোষ্টে তল্লাশিকালে এসিড নিক্ষেপ করে পালানোর সময় পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছেন সন্দেহভাজন এক জঙ্গি। একই ঘটনায় এসিডে দগ্ধ হয়েছেন পুলিশের দুই সদস্য। গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বংশাল থানাধীন বাবুবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ যুবকের নাম জুবায়ের আহমেদ। এছাড়া এসিডদগ্ধ পুলিশ সদস্যরা হলেন, এএসআই নুরুজ্জামান ও কনস্টেবল রফিকুল আলম। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার ইব্রাহীম খান জানান, সোমবার রাতে বাবুবাজার ব্রিজের পাশে চেকপোষ্ট বসিয়ে সন্দেহভাজনদের তল্লাশি করছিলো বংশাল থানা পুলিশের একটি টিম। রাত ১২টার দিকে বাবুবাজারের দিক থেকে আসা মোটর সাইকেল আরোহী তিন যুবককে দেখে পুলিশের তল্লাশি চৌকিতে তাদের থামার সংকেত দেয়া হয়। এ সময় তারা দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের গায়ে এসিড নিক্ষেপ করে। এরপর মোটরসাইকেলে করে পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ গুলি করে। এ সময় জুবায়ের নামে একজনের পায়ে গুলি লাগে। বাকি দু’জন পালিয়ে যায়। তিনি জানান, গুলিবিদ্ধ জুবায়ের আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য। তাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় শেরেবাংলা নগর পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া দগ্ধ পুলিশ সদস্যদের মধ্যে রফিকুলকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। নুরুজ্জামানকে ভর্তি করা হয়েছে মিটফোর্ড হাসপাতালে। ঢাকা মেডিক্যাল সূত্র জানায়, কনস্টেবল রফিকুলের মুখমন্ডলের একটি অংশ দগ্ধ হয়েছে।
বংশাল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কায়কোবাদ কাজী জানান, দুর্বৃত্তরা পুলিশের ওপর এসিড ছুঁড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় অপর একটি পুলিশ দলের চেকপোস্টে ব্যারিকেড দিয়ে হামলাকারীদের আটকানোর চেষ্টা করা হয়। ব্যারিকেড ভেঙ্গে পালানোর সময় যুবায়েরের পায়ে গুলি করা হয়। সে সময় আহত অবস্থায় যুবায়েরকে আটক করা হয়। তবে অপর দুইজন পালিয়ে পালিয়ে যায়। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এদিকে গত রাতে বংশাল থানার ডিউটি অফিসার এসআই আবুদর সালাম জানান, ওই সময় পর্যন্ত থানায় মামলা হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।