পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খাবার খেলেন পুরনো বাড়িতে
গোপালগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা : গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ভ্যানে চড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পৈত্রিক এলাকার স্মৃতিবিজড়িত স্থানে স্বজনদের নিয়ে পল্লি প্রকৃতির মাঝে খানিক ঘুরে বেড়ান। হাস্যোজ্জ্বল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভ্যানের সামনের দিকে বসে ছিলেন। কোলে এক নাতি, পাশে আরেক নাতনী। ভ্যানের অপর পাশে সামনের দিকে ছিল ভাগ্নে ছোট বোন শেখ রেহানার ছেলে রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও তার স্ত্রী পেপি।
প্রধানমন্ত্রীর গায়ে ছিল চেক প্রিন্টের ধূসর সাদা টাঙ্গাইলের সুতি শাড়ি, নীল পাড়ের আঁচলে লাল-কালো রঙের কম্বিনেশনের কারুকাজ।
বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জে সপ্তাহব্যাপী একাদশ জাতীয় রোভারমুট উদ্বোধন করে দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় যান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।
পৈত্রিক বাড়িতে নিজের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গেই সময় কাটিয়েছেন তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর দলীয় কিংবা সরকারি কোনো কর্মসূচি ছিল না।
বোন শেখ রেহানার ছেলের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শুক্রবার সকালে পৈত্রিক বাড়ি থেকে বের হয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সের ১ নম্বর গেটে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখান থেকে কিছু দূরে নতুন বাড়িতে যেতে তিনি ভ্যানে চড়ে বসেন বলে তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ একজন জানিয়েছেন।
তিনি আরও জানান, ‘নিরাপত্তাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে গাড়িতে যেতে অনুরোধ করলেও তিনি ভ্যানে চড়ে বসেন। নতুন বাড়িতে কিছুক্ষণ অবস্থান করার পর পুরনো বাড়িতে ফিরে আসেন তিনি। দুপুরের খাবার গ্রহণ করেন পুরনো বাড়িতেই।’
বাসভবন থেকে বের হয়ে বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধুর মাজারের মূল টম্বে প্রবেশ করেন। সেখানে তিনি বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে পবিত্র ফাতিহা পাঠ ও দোয়া-মোনাজাতে অংশ নেন।
শুক্রবার বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া থেকে হেলিকপ্টারে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।