পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : নয়া মার্কিন প্র্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ওবামা আমলের শেষ দিকে জাতিসংঘের একটি প্রস্তাবে ভেটো দেয়া নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের সম্পর্কে সৃষ্ট টানাপোড়েন উৎরাতে উদ্যোগী হয়েছেন। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ ফোনে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র গত ডিসেম্বরে ইসরাইলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পাসের সময় ভেটো দেয়া থেকে বিরত থেকেছিল। এমনিতে ইসরাইলের সঙ্গে মাকিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক বরাবরই ভাল। এর আগে বহু বারই কেবল মার্কিন ভেটোর কারণেই জাতিসংঘে ইসরাইল-বিরোধী বিভিন্ন প্রস্তাব পাস হতে পারেনি। কিন্তু শেষবার বাদ সাধেন বারাক ওবামা। তার যুক্তি ছিল, ইসরাইলের জন্য পশ্চিম এশিয়ায় শান্তি বিঘিœত হচ্ছে।
ট্রাম্প তখনই ওবামা প্রশাসনকে একহাত নিয়ে বলেছিলেন, ‘২০ জানুয়ারির পরে সব কিছু এক থাকবে না।’ সেই কথা মতোই কাজ করলেন তিনি। নেতানিয়াহুকে ফোন করে আগামী মাসে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। হোয়াইট হাউস সূত্রে জানানো হয়েছে, পশ্চিম এশিয়ায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা নিয়ে কথা হয়েছে দুই নেতার। দু’দেশের সম্পর্ক আরো মজবুত করার বিষয়েও কথা হয়েছে। তবে ইসরাইলে মার্কিন দূতাবাস তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে নিয়ে যাওয়া নিয়ে বিবৃতি দেয়নি হোয়াইট হাউস। নির্বাচনী প্রচারণার সময় বিতর্কিত জেরুজালেমে দূতাবাস সরানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। কথোপকথনে সেই প্রসঙ্গ উঠেছিল কি না, তা জানা যায়নি। এখন পর্যন্ত জেরুজালেমে কোনো দেশেরই দূতাবাস নেই। কারণ ফিলিস্তিনও জেরুজালেমকে নিজের বলে দাবি করে থাকে। সূত্র : এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।