পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ঘাতকরাই হাসপাতালে নিয়ে আসে রক্তাক্ত কিশোর আবদুল আজিজকে (১৮)। সেখানে চিকিৎকরা আজিজকে মৃত ঘোষণার পর পালানোর চেষ্টা করে সাথে থাকা ঘাতকরা। পুলিশ তাদের আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে দুর্বৃত্তরা জানায়, ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে তারাই আজিজকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। গতকাল বুধবার রাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন তেজকুনিপাড়ার খেলাঘর মাঠে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিহত আজিজ নরসিংদী জেলার রায়পুরা সদর থানার বসির আহমেদ আলীর পুত্র। ঢাকার তেজকুনিপাড়ার রেলওয়ে কলোনীর ১০১/ডি নম্বর বাড়িতে পরিবারের সাথে সে বসবাস করত। নিহত আজিজ স্থানীয় একটি ওয়ার্কশপে কাজ করত। নিহতের লাশ ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজিজের বাবা বসির আহমেদ আলী জানান, গত মঙ্গলবার দুপুরে খেলাঘর মাঠে ক্রিকেট খেলার সময় স্থানীয় সন্ত্রাসী সাইমনের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় আজিজের। পরে দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। পরে সেদিন বিষয়টি মিটেও যায়। গতকাল বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে ওয়ার্কশপ থেকে একা বাসায় ফিরছিল আজিজ। পথে খেলাঘর মাঠে সাইমন ও তার সহযোগীরা আজিজকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আহত করে। এক পর্যায়ে তারাই আজিজকে রক্তাক্ত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এদিকে আজিজের সাথে আসা সাইমনের হাত কাটা দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ সাইমনসহ তার সহযোগীদের হসপাতাল ক্যাম্পে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এক পর্যায়ে তারা ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে ক্যাম্প পুলিশ তাদের আটকের পর তেজগাঁও থানা পুলিশে সোপর্দ করে। নিহত আজিজ তিন ভাই ১ বোনের মধ্যে দ্বিতীয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।