পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : টাঙ্গাইল-৪ আসনের উপনির্বাচনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। ফলে তিনি নির্বাচনে আর প্রার্থী হতে পারছেন না। একই সঙ্গে ওই আসনে স্থগিত থাকা উপ-নির্বাচন করতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী ব্যারিস্টার ড. মুহাম্মদ ইয়াসিন খান।
এর আগে ১১ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে চার বিচারপতির বেঞ্চে আপিল শুনানি শুরু করেন এ জে মোহাম্মদ আলী। পরে আদালত শুনানি মুলতবি করে বলেন- এ আপিল কয়জন বিচারপতি শুনানি গ্রহণ করবেন তা পরে ঠিক করা হবে। সে অনুসারে গতকাল আপিলটি সকল বিচারপতি আপিলের শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আসে। পরে শুনানি শেষে আদালত তা খারিজ করে দেন।
টাঙ্গাইল-৪ আসনে দশম সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী। ২০১৫ সালে তিনি পদত্যাগ করায় আসনটি শূন্য ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে। এরপর একই বছর টাঙ্গাইল-৪ আসনে উপ-নির্বাচনের দিন ধার্য করেছিল ইসি। কাদের সিদ্দিকী ও তার স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
ঋণখেলাপের অভিযোগে ১৩ অক্টোবর রিটার্নিং কর্মকর্তা তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন। আপিলের পর ১৮ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন কাদের সিদ্দিকীর আপিল খারিজ করে তার মনোনয়নপত্র বাতিলের চূড়ান্ত রায় দেন।
এরপর নির্বাচন কমিশনের বাতিল আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন কাদের সিদ্দিকী। গত বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি তার মনোনয়নপত্র বৈধ নয় বলে নির্বাচন কমিশনের দেয়া সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে সিদ্দিকীর লিভ টু আপিল করলে আপিল বিভাগ তা ১৫ মার্চ মঞ্জুর করেন।
২০১৪ সালেও টাঙ্গাইল-৮ আসনের উপ-নির্বাচনেও প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন কাদের সিদ্দিকী। সে সময়ও ঋণখেলাপের অভিযোগে তার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।