পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অবকাশ যাপন নিয়ে বিতর্কের মুখে তদন্ত শুরু করতে যাচ্ছে সে দেশের ফেডারেল এথিকস কমিশনার। নতুন বছরের শুরুতে অবকাশ যাপনের জন্য জাস্টিন ট্রুডোর পরিবার ধনকুবের এবং আধ্যাত্মিক নেতা আগা খানের বাহামা দ্বীপপুঞ্জের বাড়িতে গিয়েছিলেন। কানাডার ফেডারেল এথিকস কমিশনার এখন তদন্ত করে দেখবেন, জাস্টিন ট্রুডো অবকাশ যাপনের জন্য আগা খানের ব্যক্তিগত দ্বীপে যাওয়া কোনো স্বার্থের সঙ্ঘাত তৈরি করে কি না। মি. ট্রুডো অবশ্য বলেছেন, তিনি যে কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে তৈরি আছেন। গত সপ্তাহের প্রাথমিক তদন্তের পর এথিকস কমিশনার জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো নীতি ভঙ্গ করেছেন কি না সে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত করবেন। মি. ট্রুডো স্বীকার করেছেন, তিনি আগা খানের ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার ব্যাবহার করেছেন। আগা খান পরিবারের সাথে কানাডার ট্রুডো পরিবারের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আগা খান ফাউন্ডেশন কানাডায় লবিস্ট বা তদবীরকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত। গত কয়েক দশকে আগা খান ফাউন্ডেশন কানাডার লিবারেল এবং কনজারভেটিভ রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে লবিস্ট ফি হিসেবে শত শত কোটি ডলার গ্রহণ করেছে। কানাডার আইন অনুযায়ী সে দেশের কোনো মন্ত্রী কারো কাছ থেকে কোনো উপহার কিংবা বিনামূল্যে ভ্রমণ গ্রহণ করতে পারবেন না। এখনো পর্যন্ত কানাডার কোনো প্রধানমন্ত্রীকে এ ধরনের নীতি ভঙ্গের জন্য দায়ী করা হয়নি।
কিন্তু এ ধরনের অভিযোগ মি. ট্রুডোর ইমেজের জন্য খানিকটা বিব্রতকর হতে পারে। কারণ ব্যক্তিগত আচরণ এবং সহজে জনসাধারণের সাথে মেলামেশার জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বেশ সুনাম রয়েছে। সূত্র : বিসিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।