পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : পুলিশের ওপর বোমা হামলার দায়ে দোষী সাব্যস্ত তিন শিয়ার মৃত্যুদন্ড কার্যকরকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাহরাইন। গত রোববার রাতভর পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের সময় একটি সিটি হলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। আর গতকাল এ ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেছে বাহরাইনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ওই বোমা হামলায় এক আমিরাতি কর্মকর্তা এবং দুই বাহরাইনি পুলিশ নিহত হন। এ হামলার জন্য দায়ী করে রোববার সামি মুশাইমা, আব্বাস জামিল তাহির আস-সামি এবং আলী আবদুস শাহীদ আস-সিঙ্গাসে নামের তিন ব্যক্তির মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়। মৃত্যুদ- বহাল রাখার ব্যাপারে আদালতের রায় ঘোষণার এক সপ্তাহের মাথায় তাদেরকে গুলি করে দ- কার্যকর করা হয়। এ ছাড়া আরো সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেয়া হয়েছে।
গত রোববার তিন শিয়ার মৃত্যুদ- কার্যকরের পর শত শত বিক্ষোভকারী রাস্তায় নেমে আসে। সেসময় পুলিশের সাথে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের দিকে গ্যাসোলিন বোমা ছুড়ে মারে। পুলিশও বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে টিয়ার গ্যাস ও গুলি ছুড়তে থাকে। এক পর্যায়ে নর্দার্ন সিটি হলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। পরে দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
বাহরাইনের সুন্নিশাসিত রাজতন্ত্রের বিরোধীরা এ মৃত্যুদ- কার্যকরের ঘটনাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছে। সাজাপ্রাপ্তদের নির্যাতন করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করে আসছেন তারা। মানবাধিকার সংগঠনগুলোও এ ঘটনাকে ‘অন্যায়’ ও ‘উসকানিমূলক’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। সূত্র : ওয়েবসাইট
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।