পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : নূর হোসেনসহ নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের মামলার পাঁচ আসামিকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের কনডেম সেলে রাখা হয়েছে। গতকাল রায়ের পর কারাগারে ফিরিয়ে এনে রাতেই তাদের কনডেম সেলে রাখা হয়। কারাবিধি অনুযায়ী, ফাঁসির দ-প্রাপ্ত আসামিদের কনডেম সেলে রাখা হয়।
পাঁচজনের মধ্যে নূর হোসেন ছাড়া বাকিরা হলেনÑ র্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে. ক. (বরখাস্ত) তারেক সাঈদ, ক্যাম্প কমান্ডার (বরখাস্ত) মেজর আরিফ হোসেন, ক্যাম্প কমান্ডার (বরখাস্ত) লে. কমান্ডার মাসুদ রানা ও ল্যান্সনায়েক (বরখাস্ত) বেলাল হোসেন।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এর সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, বিকাল সোয়া ৫টার দিকে আসামি র্যাবের ক্যাম্প কমান্ডার (বরখাস্ত) মেজর আরিফ হোসেন এবং ক্যাম্প কমান্ডার (বরখাস্ত) লে. কমান্ডার মাসুদ রানাকে এ কারাগারে আনা হয়।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বনিক জানান, তার কারাগার থেকেও ওই মামলার তিন আসামি র্যাব-১১ এর সাবেক অধিনায়ক (বরখাস্ত) লে. ক. তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, সিদ্দিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর হোসেন, ল্যান্সনায়েক বেলাল হোসেনকে আনা হয়। রাতেই তাদের ফাঁসির কনডেম সেলে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার দিকে তাদের কাশিমপুর থেকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়েছিল। বিকাল সোয়া ৫টার দিকে ফাঁসির দন্ড নিয়ে তারা এ কারাগারে আসেন। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।