পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : এক টুইটে নাগরিক অধিকার আন্দোলনকর্মী ও ডেমোক্র্যাট কংগ্রেস সদস্য জন লুইসকে ‘খালি বকবক করে’ এবং ‘অকাজের’ বলে সমালোচনা করায় তোপের মুখে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার বক্তব্যের প্রতিবাদ হিসেবে আগামী শুক্রবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে না যাবার ঘোষণা দিয়েছেন ক্ষুব্ধ লুইস সমর্থক ডেমোক্র্যাট দলের বেশ ক’জন কংগ্রেস সদস্য, রাজনীতিবিদ ও বিনোদন জগতের তারকা। এ পর্যন্ত অন্তত ১৬ জন কংগ্রেসম্যান প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে লুইস গত শুক্রবার এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি মি. ট্রাম্পকে বৈধ প্রেসিডেন্ট বলে মনে করেন না। আর সেকারণে এ মাসের বিশ তারিখে অনুষ্ঠেয় শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন না তিনি।
টুইটের মাধ্যমে দেয়া জবাবে ট্রাম্প বলেন, লুইসের উচিত নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে মিথ্যা অভিযোগ তোলার বদলে নিজের নির্বাচনী এলাকার সমস্যা সমাধানে আরো বেশি সময় দেয়া। ওই এলাকাটির অবস্থা খুবই শোচনীয় এবং সেটি ভেঙে পড়ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি এবং সেটি অপরাধজর্জরিত বলেও খোঁচা দেন ট্রাম্প। জন লুইস ষাটের দশকের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সংগঠক। ১৯৬৩ সালে ওয়াশিংটনে মার্টিন লুথার কিং-এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত বিখ্যাত পদযাত্রায় বক্তৃতা করা শেষ জীবিত নেতা এখন জন লুইস। বিষয়টি পছন্দ হয়নি রিপাবলিকান কংগ্রেস সদস্যদেরও। রিপাবলিকান ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ভাষ্যকার বিল ক্রিস্টল মন্তব্য করেছেন, ট্রাম্প একমাত্র ভøাদিমির পুতিনকেই সম্মান দেন। সূত্র : এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।