পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রির্পোটার : দেশের সর্বোচ্চ আদালত প্রাঙ্গণে স্থাপিত গ্রীস দেবীর মূর্তি অপসারণের দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর দেশের ৯২ ভাগ মুসলমানের চিন্তা চেতনার পরিপন্থি গ্রীস দেবীর মূর্তি স্থাপন কোনভাবে মেনে নেয়া যায় না। যে কোন ভাস্কর্য সে দেশের সংস্কৃতিকে বুঝিয়ে থাকে। কিন্তু গ্রীস দেবীর ভাস্কর্য কি মুসলমানদের সংস্কৃতি? এটা কোন সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি হলেও মুসলমানের এর সথে কোন সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রাসূলে কারীম সা.কে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন সত্য দ্বীন তথা ইসলাম দিয়ে, যেন সকল মতাদর্শের উপর বিজয় করার জন্য। যুগে যুগে নবী ও রাসূল এসেছেন মূর্তি প্রতিহত করতে। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মূর্তিস্থাপন বিরানব্বই ভাগ মুসলমানের চিন্তা-চেতনা পরিপন্থি। অবিলম্বে এ মূর্তি অপসারণ করতে হবে। অন্যথায় ঈমানদার জনতা গর্জে উঠে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবে। তিনি বলেন, মূর্তি প্রতিস্থাপন ভারতকে খুশি করার অপচেষ্টা। কিন্তু দেশের ৯৫ ভাগ মুসলমান মূর্তির বিরুদ্ধে। এটা অপসারণ না করলে বিমানবন্দরের মতো জনগণ কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবে। তিনি দেশবাসী এবং সকল ইসলামী দল ও সংগঠনকে মূর্তি বা ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভুমিকা পালন করে ঈমানী দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।