পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : যশোরে এক যুবককে থানায় নিয়ে ঝুলিয়ে পেটানোর অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা জানাতে পুলিশের কোতোয়ালি থানার এসআই নাজমুল ও এএসআই হাদিবুর রহমানকে তলব করেছেন হাইকোর্ট।
নির্যাতনের শিকার হিসেবে নাম আসা আবু সাঈদকেও ওই দিন উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে। গতকাল রোববার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন। এ ছাড়া ওই ঘটনা তদন্ত করে ৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে যশোর পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
‘ঘুষ না পেয়ে থানায় যুবককে ঝুলিয়ে পেটাল পুলিশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন গত ৬ জানুয়ারি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ছাপা হয়। প্রকাশিত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে এ আদেশ দেন। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি, যশোরের পুলিশ সুপার, কোতোয়ালি থানার ওসিসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস।
পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নির্যাতনের শিকার আবু সাঈদ (৩০) যশোর সদর উপজেলার তালবাড়িয়া গ্রামের নুরুল হকের ছেলে। তার স্বজন জানান, সাঈদকে ছাড়াতে দুই লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেছিল পুলিশ। শেষ পর্যন্ত ৫০ হাজার টাকা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে আনা হয়েছে। পরে অবশ্য এক সংবাদ সম্মেলনে সাঈদ ধরে নেয়ার কথা স্বীকার করলেও তাকে ঝুলিয়ে পেটানোর বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।