পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে নারী রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ২০১৫ সালে মেডিকেল কলেজ, বিশেষায়িত, জেলা সদর, উপজেলা, ইউনিয়ন ও কমিউনিটি ক্লিনিকসহ ১৬ হাজারেরও বেশি সরকারি চিকিৎসা স্থাপনায় বহির্বিভাগে প্রায় ১৮ কোটি নারী, পুরুষ ও শিশু চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শতকরা ৬০ ভাগ রোগীই নারী। সম্প্রতি স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত হেলথ বুলেটিন-২০১৬ এ তথ্য প্রকাশ করেছে। এদিকে তৃণমূল পর্যায়ের স্বাস্থ্য স্থাপনায় নারী রোগী বেশি থাকলেও মেডিকেল কলেজ ও বিশেষায়িত হাসপাতালে এ সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। অর্থনৈতিক দুর্বলতার কারণে বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে নারীরা উপেক্ষিত বলে ধারণা করা হয়।
সূত্র মতে, বর্তমানে দেশে প্রাইমারি, সেকেন্ডারি ও টারশিয়ারিÑ এ তিন পর্যায়ের সরকারি স্বাস্থ্য স্থাপনা রয়েছে। জানা গেছে, ২০১৫ সালে সারাদেশে মোট ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ৯৭ হাজার ৯৫৮ জন বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে শতকরা ৮৯ ভাগ রোগী প্রাথমিক পর্যায়ের ১৬ হাজার ৮৭টি চিকিৎসা কেন্দ্রে সেবা নিয়েছেন।
বর্তমান সরকারের আমলে তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রতি ছয় হাজার জনগোষ্ঠীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য একটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে। সারাদেশে মোট ১১ হাজার ১৬৫টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু রয়েছে।
হেলথ বুলেটিন অনুসারে, ২০১৫ সালে দেশে মোট ১০ কোটি ৩৩ লাখ ৪২ হাজার ৭শ’ ৩৩ জন চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। এছাড়া সেকেন্ডারি পর্যায়ের (জেলা সদর/জেনারেল) হাসপাতালে ১ কোটি ১৪ লাখ ৩১ হাজার ৩২ জন (শতকরা ৬ ভাগ) ও টারশিয়ারি পর্যায়ের হাসপাতালে (মেডিকেল কলেজ ও বিশেষায়িত হাসপাতাল) ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৪৯ জন চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করেছেন।
জানা গেছে, বহির্বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণকারীদের মধ্যে মেডিকেল কলেজে প্রতিদিন গড়ে ১ হাজার ৭০০ জন, জেলা সদর হাসপাতালে ৬০০ জন ও উপজেলা হাসপাতালে ২০০ জন চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।