পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা মিঠামইনে নবনির্মিত সেনানিবাসের উদ্বোধন করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রেসিডেন্ট মো. আব্দুল হামিদের বাড়িতে অতিথি হয়েছিলেন। ষেখানে হাওরের মাছ দিয়ে প্রেসিডেন্টের বাড়িতে প্রধানমন্ত্রীকে আপ্যায়ন।
গতকাল মঙ্গলবার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ সেনানিবাস উদ্বোধনের পর সরকারপ্রধান কামালপুরে রাষ্টপ্রধানের বাড়িতে যান। এ সময় প্রেসিডেন্টর স্ত্রী রাশিদা খানমসহ পরিবারের সদস্যরা তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। পরে প্রধানমন্ত্রী সেখানে জোহরের নামাজ আদায় করে মধ্যাহ্ন ভোজ সারেন। কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে তিনি মিঠামইনে আওয়ামী লীগের জনসভায় যোগদান করেন। মধ্যাহ্ন ভোজের পর প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব (এপিএস) এম ইমরুল কায়েস তার ফেইসবুক পেইজে খাবারের মেনু পোস্ট করেন। তিনি লেখেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সফরসঙ্গীদের আপ্যায়নে মহামান্য প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদের বাড়িতে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত রাতাবোরো চালের ভাত ও হাওড়ের বিভিন্ন প্রকার মাছসহ মধ্যাহ্ন ভোজের মেন্যু। মেনুতে ছিলো সাদা ভাত, রুই মাছ দোপেঁয়াজা, কাতল মাছ দোপেঁয়াজা, চিতল মাছ দোপেঁয়াজা, আইড় মাছ দোপেঁয়াজা, পাবদা মাছ দোপেঁয়াজা, গোলসা টেংরা মাছ দোপেঁয়াজা, কালিবাউশ মাছ দোপেঁয়াজা, শোল মাছ ভুনা, বাইম মাছ ভুনা, চিংড়িমাছ ভুনা, বোয়াল মাছ ভুনা, গ্রাস কার্প মাছ ভুনা, বাছা মাছ ভুনা, রিটা মাছ মাখা মাখা ঝোল, পাঙ্গাস মাছ মাখা মাখা ঝোল, মসুর ডাল এবং সালাদ। সর্বশেষে ছিল রস মালাই।
এর আগে ১৯৯৮ সালের ৩ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবার মিঠামইন সফর করেন। তখন মো. আবদুল হামিদ কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।