পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাদারীপুরের কালকিনিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জে ২৫ জন আহত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে কালকিনি উপজেলা পরিষদের সামনে কালকিনি-ভুরঘাটা সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খাইরুল আলম সুজন একটি মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করে উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়নে নিজ বাসভবনের দিকে যাচ্ছিল।
এসময় মোটর শোভাযাত্রাটি উপজেলা চত্বরে পৌঁছালে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। একপর্যায়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে পুলিশের বাকবিতন্ডা হলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
এতে উপজেলা বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক নুরু তালুকদার, পৌর শ্রমিকদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, গোপালপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হোসেন, যুবদল নেতা শামীম মোল্লা, ছাত্রদল নেতা সজল আহমেদ, শাহীন হোসেন সহ প্রায় ২৫ জন আহত হয়। আহতের কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
উপজেলা বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক নুরু তালুকদার বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে আমাদের এক কেন্দ্রীয় নেতাকে নিয়ে তার বাড়ির দিকে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ পুলিশ আমাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। এ ঘটনায় আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।
এ ব্যাপারে কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন জানান, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা খাইরুল আলম সুজন কোনো প্রকার অনুমিত না নিয়েই প্রায় ৮০-১০০টি মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করে কালকিনি-ভুরঘাটা সড়কে প্রবেশ করে যানচলাচলে বাধা সৃষ্টি করে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জনগণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি না করে তাদের মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা বন্ধ করতে বললে তারা পুলিশের সাথে তর্কে জড়িয়ে পরে।
একপর্যায়ে পুলিশ সড়ক খালি করতে লাঠিচার্জ করে। তবে পুলিশের লাঠিচার্জে কেউ আহত হয়নি, বিএনপির নেতাকর্মীরা ছুটোছুটি করতে গিয়ে পড়ে গিয়ে আহত হতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।