পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিল ২১ ফেব্রুয়ারীকে ‘মাদার ল্যাংয়েজ ডে’ হিসাবে ঘোষণা দিয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি বিল বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারী) সিটি কাউন্সিলে পাশ হয়েছে। বাংলাদেশী অধ্যুষিত ব্রক্সের পার্কচেস্টার এলাকা থেকে নিবাচিত কাউন্সিলওম্যান আমান্দা ফারিয়াস উত্থাপিত একটি রেজুলেশন গহীত হয়েছে। (রেজুলেশন ০৪৭৪)। এই জেুলেশনের কো-স্পন্সর ছিলেন ব্রুকলীন থেকে নির্বাচিত বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত শাহানা হানিফ। রেজুলেশনটি স্পন্সর করে সিটি কাউন্সিলের ‘কমিটি অন কালচারাল এ্যাফেয়ার্স ও লাইব্রেরীজ এন্ড ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারগ্রুপ রিলেশন্স’। এই রেজুলেশনের অন্য স্পন্সররা হলেন কাউন্সিল সদস্য যথাক্রমে টিফানি ক্যাভান, জুলি ওয়ান, কৃস্টাল হাডসন, শেখর কৃষ্ণান, এরিক ডাইনোউইটজ, নাতাশা উইলিয়ামস, চি ওসি, অ্যালেক্স এ্যাভাইলস, μিস্টোফার মার্টি, ফারাহ লুইস, জুলি মেনিন, পিয়েরিনা এ্যানা স্যানচেজ, কারলিনা রিভেরা, মারজোরি ভেলাজকুয়েজ ও জেমস জিনারো। রেজুলেশনে বলা হয়, ২১ ফেব্রুয়ারী নিউইয়র্ক সিটিতে ‘মাদার ল্যাংয়েজ ডে’ হিসাবে পালিত হবে। বাংলাদেশী বাঙালী কমিউনিটির কাছে বাংলা ভাষার প্রতি যে গুরুত্ব তাকে সম্মান প্রদর্শন করাই এই ঘোষণা দেয়ার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। পাশাপাশি নিউইয়র্ক সিটিতে যে কালচারাল ডাইভারসিটি বা সাংস্কৃতিক বৈচিত্র রয়েছে তাকে উর্ধে তুলে ধরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।