পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রায় ১ হাজার ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে রাজধানীর মিরপুরের কালশী ফ্লাইওভার এবং ইসিবি স্কয়ার থেকে কালশী হয়ে মিরপুর পর্যন্ত ছয় লেনের সড়ক। সদ্য উদ্বোধন হওয়া এ ফ্লাইওভারের পাশেই রয়েছে কালশী বালুর মাঠ। এই বালুর মাঠটিতে দৃষ্টিনন্দন বিনোদন পার্ক নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ইসিবি চত্বর থেকে মিরপুর পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ এবং কালশী মোড়ে নির্মিত ফ্লাইওভার উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে তিনি এ ঘোষণা দেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরে আসলে খেলার মাঠ কিংবা চিত্তবিনোদনের জায়গার অভাব রয়েছে। যেখানে দাঁড়িয়ে আমি ব্ক্তৃতা করছি, এই মাঠ... আমি জানি, একটু ফাঁকা জায়গা দেখলেই অনেকে আসেন, বিল্ডিং বানাবেন, ঘর বানাবেন। অথচ আমাদের ছেলে-মেয়েদের খেলার জায়গা নেই। একটু খোলামেলা জায়গা থাকে না। বয়োবৃদ্ধদের চলাচলের জায়গা থাকে না। আমি আজ ঘোষণা দিচ্ছি, এই কালশী বালুর মাঠে এটা একটা বিনোদন পার্ক হবে।’
এসময় মিরপুরসহ আশাপাশের এলাকা থেকে আসা জনসাধারণ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে করতালির মাধ্যমে তার এই ঘোষণাকে স্বাগত জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখানে খেলাধুলার ব্যবস্থা হবে। এই মাঠে শিশুদের জন্য পার্ক করা হবে। যুবকরা যেন ক্রিকেট, ফুটবল বা অন্যান্য খেলাধুলার প্র্যাকটিস করতে পারে, সেভাবেই এই মাঠকে সাজানো হবে। এছাড়া বয়স্করা যাতে করে এখানে হাঁটাচলা করতে পারে তার ব্যবস্থাও করা হবে।’
এখানে যারা আবাসিক প্রকল্প নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা আবাসিক প্রকল্প করতে চান, তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করে দেওয়া যাবে। ঢাকা শহরতো এখন আর আগের মতো নেই। ধীরে ধীরে বর্ধিত হচ্ছে। যোগাযোগ ব্যবস্থাও ভালো হয়েছে, করা যাবে। কিন্তু মাঠ যেন বাদ থাকবে, এটা যেন বাদ থাকে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।