পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুলিশের দায়ের করা নাশকতার দুই মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীসহ ১০৫ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। গতকাল চট্টগ্রামের পঞ্চম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শরিফুর রহমান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের এ আদেশ দেন। তাদের বিরুদ্ধে দশ বছর আগে মহাসড়কে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, পুলিশের কাজে বাধা দান ও পেট্রোল বোমা নিক্ষেপের অভিযোগ আনা হয়।
চট্টগ্রামের পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলাটিতে ৫৮ জনের বিরুদ্ধে এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় ৪৭ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। দুটি মামলাতেই আসলাম চৌধুরী আসামি। ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড থানার বটতল এলাকায় সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগসহ সরকারি কাজে বাধাদানের অভিযোগে দণ্ডবিধির কয়েকটি ধারায় ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা করেছিল পুলিশ।
ওই মামলায় ৫৮ জনকে আসামি করে ২০১৫ সালের অক্টোবরে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। আসামিদের মধ্যে ৫৫ জন জামিনে এবং ৩ জন পলাতক। অন্য মামলাটি করা হয় ২০১৩ সালের ২৫ ডিসেম্বরের ঘটনায়। সেদিন সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ১০০ গজ উত্তরে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া, ইট-পাটকেল নিক্ষেপ, ফার্নিচারের দোকান ও বস্তিঘরে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপের ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি করা হয়।
দ্বিতীয় মামলাটি ২০১৫ সালে ৪৭ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। আসামিদের মধ্যে ২৪ জন পলাতক ও ২৩ জন জামিনে আছেন। আসলাম চৌধুরীর বাড়ি সীতাকুণ্ডে এবং ঘটনার সময় তিনি উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ছিলেন। কারাবন্দি আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে এর আগেও আরো একাধিক মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।