পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ফুলবাড়িয়ার কয়েকটি মার্কেটে কাউন্সিলর আউয়াল হোসেন ও মানিকের লোকজনের চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল করেছে ব্যবসায়ীরা। শনিবার রাজধানীর নগর প্লাজার সামনে এই মানববন্ধন করেন তারা।
মানবন্ধনে বক্তারা বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ফুলবাড়িয়া মার্কেট, নগর প্লাজা, সিটি প্লাজা ও জাকের মার্কেটে দীর্ঘদিন ধরে মার্কেট দখলে রেখে চাঁদাবাজি করছে ডিএসসিসির ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আউয়াল হোসেন ও মানিকের লোকজন। যদিও নগর প্লাজা, সিটি প্লাজা ও জাকের মার্কেটের পার্কিং ইজারা নিয়েছেন রাইতা ট্রেড ইন্টারন্যাশল নামে কাউন্সিলরের প্রতিষ্ঠান। পার্কিংয়ের নাম দিয়ে ফুটপাথে বসা দোকানিদের থেকে দৈনিক ২০০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করছেন। একইসাথে এসব মার্কেটের স্থায়ী দোকান থেকেও চাঁদা আদায় করছেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কেনাকাটা করতে আসা ব্যবসায়ীদের চাঁদা দিতে হয়। মার্কেট থেকে মালামাল কেনার পর তা বস্তায় ভরে নিচে নামালেই টাকা দিতে হচ্ছে তাদের। এ ক্ষেত্রে বস্তাপ্রতি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা নিচ্ছে। আর ফুটপাথের দোকানিদের দৈনিক ১০০ টাকা করে চাঁদা দিতে হচ্ছে।
মানববন্ধনে নগর প্লাজা মালিক সমিতির সভাপতি মাসুদুর রহমান বলেন, কাউন্সিলর আউয়াল হোসেন ও মানিক বাহিনীর কাছে অতিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা। তাদের বাহিনীর লোকজন মার্কেটের স্থায়ী ও ফুটপাথের দোকান থেকে প্রতিদিন ২০০-৩০০ টাকা চাঁদা উঠান। আমরা এই চাঁদার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় প্রতিবাদ জানিয়েছি। এর কারণে কাউন্সিলরের বাহিনী আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমি থানায় জিডি করেছি। শিগগির এই চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে মামলা করবো।
তিনি আরও বলেন, এই চক্রটি অনেকদিন যাবৎ মার্কেটগুলো দখল করে এবং ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে চাঁদা আদায় করতো। বিদ্যুৎ বিলের নামে দোকানপ্রতি এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকা আদায় করেছে। কিন্তু তারা বিদ্যুৎ বিল দেয়নি। এখন পর্যন্ত শুধু নগর প্লাজা মার্কেটের ৪০ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। আর অন্যান্য মার্কেটের তো রয়েছেই।
নগর প্লাজা মার্কেট এর সভাপতি মাসুদুর রহমান সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ এবং সিটি প্লাজা মার্কেটের সহ সভাপতি মোস্তাক আহমেদ সাধারণ সম্পাদক সুমন আহমেদসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।