পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গাঁজা গুরুখ্যাত মনসুর খান (৮৭) নামে এক গাঁজা ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি চত্বর এলাকা থেকে গাঁজাসহ তাকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখা।
আটককৃত মনসুর খানের (৮৭) বাড়ি নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুরে। এর আগে গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি একই অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিনিকেতন এলাকা থেকে তাকে পাকড়াও করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। যার দরুণ এক সপ্তাহ জেল খেটে ছাড়া পান বলে গণমাধ্যমকে জানান আটককৃত মনসুর খান।
আটককৃত মনসুর খান গাঁজা থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, আমি কলমা থেকে গাঁজা আনছি। তবে বিক্রির উদ্দেশ্য না আমি নিজে সেবনের জন্য। আমি অসুস্থ থাকি, গাঁজা না খাইলে সুস্থ হইনা। নিজের অসুস্থতার জন্য আমি গাঁজা খাই।
এ ব্যাপারে নিরাপত্তা শাখার প্রধান সুদীপ্ত শাহীন বলেন, আমরা প্রথমে ছবি চত্বর এলাকায় তাকে শনাক্ত করি। এরপর জিজ্ঞেস করলে প্রথমে অল্প পরিমাণে গাঁজা সঙ্গে থাকার কথা তিনি স্বীকার করেন। এসময় তাকে আরো জিজ্ঞাসাবাদ করলে হঠাৎ করে দৌড় দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে লাইব্রেরির সামনে থেকে তাকে আটক করলে তার কাছ থেকে ৩০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, আটক মনসুরের বয়স বেশি হওয়ায় পুলিশও তাকে নিতে চায়নি। তাই পুলিশের উপস্থিতিতে জব্দকৃত মাদক পোড়ানো হয়। পরে তিনি ক্যাম্পাসের আশেপাশে অবস্থান করবেননা শর্তে ছেড়ে দেই।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম বলেন, একজন বৃদ্ধ মাদক বিক্রেতাকে ধরার কথা শুনেছি। আমরা ইতিমধ্যে পুলিশের সাথেও কথা বলেছি। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।