পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মিশরীয় উড়োজাহাজ লিজ দুর্নীতির মাধ্যমে বিমানের ১ হাজার ১৬১ কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগে বাংলাদেশ বিমানের সাবেক ফ্লাইট ক্যাপ্টেন (অপারেশন) ইশরাত আহমেদসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল মঙ্গলবার সংস্থার উপ-পরিচালক জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন, ক্যাপ্টেন ইশরাত আহমেদ, মোশফিকুল আলম সিদ্দিক, সাবেক ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুর রহমান ফারুকী, মহা-ব্যবস্থাপক, শহীদ উদ্দিন মোহাম্মদ হানিফ, সাবেক মূখ্য প্রকৌশলী, দেবেশ চৌধুরী সাবেক মূখ্য প্রকৌশলী, গোলাম সারওয়ার, মো. সাদেকুল ইসলাম ভ‚ঞা, প্রকৌশলী কামাল উদ্দিন আহমেদ, ডিজিএম এ আর এম কায়সার জামান , প্রধান প্রকৌশলী শরীফ রূহুল কুদ্দুস, প্রিন্সিপ্যাল ইঞ্জি. (কাস্টমার সার্ভিস) মো. নজরুল ইসলাম শামিম, সাবেক ক্যাপ্টেন জিয়া আহমেদ, উপ-মহাব্যবস্থাপক (এওসি, এসিপি) কাজী মোসাদ্দেক আলী, সাবেক চিফ পার্সার, মো. শহিদুল্লাহ কায়সার ডিউক, ফ্লাইট পার্সার, মো. আজাদ রহমান, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার, মো. আব্দুল কাদির, সাবেক ব্যবস্থাপক মো. শাহজাহান, সাবেক উপ-প্রধান প্রকৌশলী, মো. জাহিদ হোসেন, সাবেক ইঞ্জিনিয়ার অফিসার, মো. ফজলুল হক বসুনিয়া, সহকারী ব্যবস্থাপক , মো. আতাউর রহমান, ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সাজ্জাদ উল হক (শাহিন), চিফ পার্সার, শাহনাজ বেগম ঝর্ণা এবং ফ্লাইট পার্সার গাজী মাহমুদ ইকবাল।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, উড়োজাহাজ দু’টি ৫ বছরের জন্য লিজ নেয়া হলেও লিজ গ্রহণের মাত্র ১১ মাস পরিচালনা করার পর ২০১৫ সালের ফেব্রæয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত লিজকৃত উড়ো জাহাজ দু’টির ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যায়। উগোজাহাজগুলো সচল রাখার জন্য ইজিপ্ট এয়ার থেকে পুনরায় আরও ৪ ইঞ্জিন লিজ নেয়া হয়। পরে সেগুলোও নষ্ট হয়ে যায়।
টেন্ডার প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রে অনিয়মের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সম্পদ নষ্ট করেছেন আসামিরা। এতে বিভিন্নভাবে সরকারের ১১শ’ ৬১ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়েছে।
যা দÐবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অভিযোগটি অনুসন্ধান করেছেন দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক। প্রতিবেদনে তার সুপারিশের প্রেক্ষিতে এ মামলা দায়ের করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।