পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : বেথলেহমের চার্চ অফ নেটিভিটি থেকে রোমের ভ্যাটিকান সিটি, বরফে ঢাকা ক্যালিফোর্নিয়া থেকে গরমে ঘেমে নেয়ে ওঠা অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র তীর, বড়দিনে উৎসবমুখর গোটা বিশ্ব। এমনকি বড়দিনের প্রার্থনা হল যুদ্ধবিধ্বস্ত ইরাকেও। আর যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি ফিরুক, প্রার্থনা করল গৃহযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত মসুল, বেথলেহেম- যীশুর জন্মস্থান। চার্চ অফ নেটিভিটিতে ডিসেম্বরের গোড়া থেকেই মানুষের ঢল। মধ্যরাতে মিডনাইট মাসের মধ্যে দিয়ে উৎসবের সূচনা। চোখ ছিল ভ্যাটিকানেও। রোমান ক্যাথলিকদের পীঠস্থান ভ্যাটিকান। সেন্ট পিটার স্কোয়ারে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। মিডনাইট মাসে বড়দিনের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেন পোপ ফ্রান্সিস। মনে করিয়ে দেন, ক্রিসমাস নিছক উৎসব নয়। ক্রিসমাস ডে। চার্চ অফ নেটিভিটিতে এবার সকালের প্রার্থনা। শুধু খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরাই নন। বড়দিনের প্রার্থনায় যোগ দেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকরা। প্রার্থনা আর উৎসবের আমেজে বিশ্বজুড়ে জমজমাট বড়দিন।
ব্রিটেনে একেবারে রাজকীয় ক্রিসমাস। সাত সকালে স্ত্রী কেট ও দুই ছেলে মেয়েকে নিয়ে গির্জায় প্রিন্স উইলিয়াম। সর্দিজরে কাবু রানি এলিজাবেথ না এলেও ছিলেন প্রিন্স ফিলিপও। ক্রিসমাস কাটাতে হাওয়াইয়ে বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। খোশমেজাজে সপরিবারে ছুটিতে। মেয়েদের মন রাখতে খেলেন আইসক্রিম। ক্রিসমাস ডে তে বরফ ঢাকা প্রান্তর। চেনা ছবি। কিন্তু মুখ ভার ক্যালিফোর্নিয়ার। বড়দিনে স্নোফল চাই। কিন্তু তা বলে তুষারঝড়? একেবারে অন্য ছবি অস্ট্রেলিয়ায়। ক্রিসমাস মানেই প্রচ- গরম। তাই সিডনি বিচেই সমুদ্রের হাওয়া খেয়ে চলছে সেলিব্রেশন। মসুলে যুদ্ধ চলছে। সদ্য আইএস দখলদারি থেকে মুক্ত হয়েছে বাশিকা। এবছর ক্রিসমাস সেলিব্রেশনে কোনোও বাধা নেই। গির্জায় তাই একটাই প্রার্থনা, আর যুদ্ধ নয়। এই শান্তি যেন স্থায়ী হয়। সূত্র : জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।