Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাটকা ও মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট দরকার : মৎস ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৬ জানুয়ারি, ২০২৩, ১০:৩৩ পিএম

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে জাটকা ও মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৩ এ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অধিবেশনে এ আহ্বান জানান মন্ত্রী। এসময় শ ম রেজাউল করিম বলেন, দেশের মৎস্য সম্পদে একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবীর প্রায় ৫১টি দেশে মাছ রপ্তানি করে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। এখন দেশে এতো গবাদিপশু উৎপাদন হচ্ছে যে ভারত-মিয়ানমার থেকে আমদানি ছাড়াই কোরবানির পশুর চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে। শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতায় এ খাত এতোটা এগিয়েছে।

তিনি বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত বেকারত্ব দূর করছে, উদ্যোক্তা তৈরি করছে। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম উৎপাদনের ফলে খাদ্যের একটি বড় অংশের জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে এ খাত থেকে। রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে এ খাত। পাশাপাশি এ খাত গ্রামীণ অর্থনীতিও সচল করছে। দেশের মোট জিডিপিতে ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপিতে ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ অবদান রাখছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত। ১ কোটি ৯৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ খাতে সম্পৃক্ত।

 

জেলা প্রশাসকদের উত্থাপিত বিভিন্ন বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে এসময় মন্ত্রী বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক হারের পরিবর্তে কৃষিজ হারে নির্ধারণের বিষয়টি আশা করি সমাধান হবে। ২২ দিন মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালে রেজিস্টার্ড মৎস্যজীবীদের প্রণোদনার বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে। চরাঞ্চলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান আছে। জেলা প্রশাসকদের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনে আরও প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

 

করোনাকালে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়সহ মাছ, মাংস, দুধ, ডিম উৎপাদন, সংগ্রহ, পরিবহন ও বিপণনে সহযোগিতার জন্য জেলা প্রশাসকদের এসময় ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঈপ্সিত লক্ষ্য পূরণে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে উল্লেখ করে এ মন্ত্রণালয়ের সব কাজ বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসকরা দেখভাল, পরামর্শ প্রদান এবং কর্মকর্তাদের সহায়তা করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন শ ম রেজাউল করিম। মাঠ পর্যায়ে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনা, কর্মযজ্ঞ ও সাফল্য জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করে বলেও এসময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী।

 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা প্রধানরা, বিভাগীয় কমিশনাররা  এবং জেলা প্রশাসকরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

জাটকা  মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট দরকার : মৎস ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

 

ইনকিলাব ডেস্ক : মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে জাটকা  মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   রেজাউল করিম

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারিবিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৩  মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অধিবেশনে  আহ্বান জানান মন্ত্রী। এসময়   রেজাউল করিম বলেনদেশের মৎস্য সম্পদে একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবীর প্রায় ৫১টি দেশে মাছ রপ্তানি করে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। এখন দেশে এতো গবাদিপশু উৎপাদন হচ্ছে যে ভারত-মিয়ানমার থেকে আমদানি ছাড়াই কোরবানির পশুর চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে। শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতায়  খাত এতোটা এগিয়েছে

তিনি বলেনমৎস্য  প্রাণিসম্পদ খাত বেকারত্ব দূর করছেউদ্যোক্তা তৈরি করছে। মাছমাংসদুধডিম উৎপাদনের ফলে খাদ্যের একটি বড় অংশের জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে  খাত থেকে। রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে  খাত। পাশাপাশি  খাত গ্রামীণ অর্থনীতিও সচল করছে। দেশের মোট জিডিপিতে  দশমিক ৪১ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপিতে ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ অবদান রাখছে মৎস্য  প্রাণিসম্পদ খাত।  কোটি ৯৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ  পরোক্ষভাবে  খাতে সম্পৃক্ত

জেলা প্রশাসকদের উত্থাপিত বিভিন্ন বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে এসময় মন্ত্রী বলেনমৎস্য  প্রাণিসম্পদ খাতে বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক হারের পরিবর্তে কৃষিজ হারে নির্ধারণের বিষয়টি আশা করি সমাধান হবে। ২২ দিন মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালে রেজিস্টার্ড মৎস্যজীবীদের প্রণোদনার বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে। চরাঞ্চলে মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান আছে। জেলা প্রশাসকদের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনে আরও প্রকল্প গ্রহণ করা হবে

করোনাকালে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়সহ মাছমাংসদুধডিম উৎপাদনসংগ্রহপরিবহন  বিপণনে সহযোগিতার জন্য জেলা প্রশাসকদের এসময় ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঈপ্সিত লক্ষ্য পূরণে মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে উল্লেখ করে  মন্ত্রণালয়ের সব কাজ বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসকরা দেখভালপরামর্শ প্রদান এবং কর্মকর্তাদের সহায়তা করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন   রেজাউল করিম মাঠ পর্যায়ে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনাকর্মযজ্ঞ  সাফল্য জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করে বলেও এসময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানমন্ত্রিপরিষদ সচিব মোমাহবুব হোসেনজননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোআমিনুল ইসলাম খানমৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদসুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে জাটকা ও মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৩ এ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অধিবেশনে এ আহ্বান জানান মন্ত্রী। এসময় শ ম রেজাউল করিম বলেন, দেশের মৎস্য সম্পদে একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবীর প্রায় ৫১টি দেশে মাছ রপ্তানি করে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। এখন দেশে এতো গবাদিপশু উৎপাদন হচ্ছে যে ভারত-মিয়ানমার থেকে আমদানি ছাড়াই কোরবানির পশুর চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে। শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতায় এ খাত এতোটা এগিয়েছে।

তিনি বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত বেকারত্ব দূর করছে, উদ্যোক্তা তৈরি করছে। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম উৎপাদনের ফলে খাদ্যের একটি বড় অংশের জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে এ খাত থেকে। রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে এ খাত। পাশাপাশি এ খাত গ্রামীণ অর্থনীতিও সচল করছে। দেশের মোট জিডিপিতে ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপিতে ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ অবদান রাখছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত। ১ কোটি ৯৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ খাতে সম্পৃক্ত।

 

জেলা প্রশাসকদের উত্থাপিত বিভিন্ন বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে এসময় মন্ত্রী বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক হারের পরিবর্তে কৃষিজ হারে নির্ধারণের বিষয়টি আশা করি সমাধান হবে। ২২ দিন মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালে রেজিস্টার্ড মৎস্যজীবীদের প্রণোদনার বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে। চরাঞ্চলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান আছে। জেলা প্রশাসকদের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনে আরও প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

 

করোনাকালে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়সহ মাছ, মাংস, দুধ, ডিম উৎপাদন, সংগ্রহ, পরিবহন ও বিপণনে সহযোগিতার জন্য জেলা প্রশাসকদের এসময় ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঈপ্সিত লক্ষ্য পূরণে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে উল্লেখ করে এ মন্ত্রণালয়ের সব কাজ বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসকরা দেখভাল, পরামর্শ প্রদান এবং কর্মকর্তাদের সহায়তা করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন শ ম রেজাউল করিম। মাঠ পর্যায়ে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনা, কর্মযজ্ঞ ও সাফল্য জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করে বলেও এসময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী।

 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা প্রধানরা, বিভাগীয় কমিশনাররা  এবং জেলা প্রশাসকরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

জাটকা  মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট দরকার : মৎস ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

 

ইনকিলাব ডেস্ক : মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে জাটকা  মা মাছ নিধন বন্ধে আরও বেশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   রেজাউল করিম

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারিবিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৩  মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অধিবেশনে  আহ্বান জানান মন্ত্রী। এসময়   রেজাউল করিম বলেনদেশের মৎস্য সম্পদে একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবীর প্রায় ৫১টি দেশে মাছ রপ্তানি করে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। এখন দেশে এতো গবাদিপশু উৎপাদন হচ্ছে যে ভারত-মিয়ানমার থেকে আমদানি ছাড়াই কোরবানির পশুর চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে। শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতায়  খাত এতোটা এগিয়েছে

তিনি বলেনমৎস্য  প্রাণিসম্পদ খাত বেকারত্ব দূর করছেউদ্যোক্তা তৈরি করছে। মাছমাংসদুধডিম উৎপাদনের ফলে খাদ্যের একটি বড় অংশের জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে  খাত থেকে। রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে  খাত। পাশাপাশি  খাত গ্রামীণ অর্থনীতিও সচল করছে। দেশের মোট জিডিপিতে  দশমিক ৪১ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপিতে ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ অবদান রাখছে মৎস্য  প্রাণিসম্পদ খাত।  কোটি ৯৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ  পরোক্ষভাবে  খাতে সম্পৃক্ত

জেলা প্রশাসকদের উত্থাপিত বিভিন্ন বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে এসময় মন্ত্রী বলেনমৎস্য  প্রাণিসম্পদ খাতে বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক হারের পরিবর্তে কৃষিজ হারে নির্ধারণের বিষয়টি আশা করি সমাধান হবে। ২২ দিন মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালে রেজিস্টার্ড মৎস্যজীবীদের প্রণোদনার বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে। চরাঞ্চলে মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান আছে। জেলা প্রশাসকদের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনে আরও প্রকল্প গ্রহণ করা হবে

করোনাকালে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়সহ মাছমাংসদুধডিম উৎপাদনসংগ্রহপরিবহন  বিপণনে সহযোগিতার জন্য জেলা প্রশাসকদের এসময় ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঈপ্সিত লক্ষ্য পূরণে মৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে উল্লেখ করে  মন্ত্রণালয়ের সব কাজ বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসকরা দেখভালপরামর্শ প্রদান এবং কর্মকর্তাদের সহায়তা করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন   রেজাউল করিম মাঠ পর্যায়ে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনাকর্মযজ্ঞ  সাফল্য জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করে বলেও এসময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানমন্ত্রিপরিষদ সচিব মোমাহবুব হোসেনজননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোআমিনুল ইসলাম খানমৎস্য  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদসুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ