এফ আর টাওয়ারের ঘটনা : জামিন পেলেন বিএনপি নেতা তাসভীর
রাজধানীর বনানীতে এফ আর টাওয়ারে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা তাসভীরউল ইসলাম জামিন পেয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম মো.তোফাজ্জল হোসেন জামিনের আদেশ
আবেদনপত্রের সঙ্গে এখন অধিকাংশ কোম্পানিই কভার লেটার দিতে বলে। যারা বলে না তারা সিভি পাঠানোর সময় আপনি যে মেইলটি লিখেন সেটিকেই কভার লেটার বলে ধরে নেয়। অনেক কোম্পানি আছে কভার লেটার ছাড়া আবেদনপত্র গ্রহণ করে না। কভার লেটারকে অনেকে সিভির সারাংশও বলে থাকেন। তাহলে আসুন জেনে নেই কভার লেটার লেখার নিয়ম।
কভার লেটার কী
সহজে ‘কভার লেটার কী’ বোঝার জন্যে আসুন ‘কভার লেটার’ শব্দটিকে আমরা ভেঙে ফেলি। ভাঙলে আমরা কী পাই? কভার + লেটার। তার মানে হলো, যে লেটার আপনার চাকরির আবেদনের যাবতীয় দিক কভার করে তাকে কভার লেটার বলে।
কভার লেটারের ৭টি দিক
১. কোথা থেকে চাকরিটির খোঁজ পেয়েছেন? তা একবাক্যে লিখুন।
২. আপনার পরিচয় দিন। এখানে আপনি দু’টি বাক্য লিখবেন। এর মাঝে নিজেকে তুলে ধরুন। আপনি কী কী কাজ করছেন লিখুন।
৩. আপনার আবেদিত পদের জন্য যে কাজগুলোর কথা বিজ্ঞাপনে লেখা আছে, তার সঙ্গে আপনার বর্তমান বা অতীতের কাজের যোগসূত্র তৈরি করুন।
৪. আপনার শিক্ষাগত দিক ও ট্রেনিং উল্লেখ করুন।
৫. আপনাকে কেন ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা উচিত? কেন অন্য কেউ নয়? কেন আপনি নিজেকে ওই পদের জন্য সেরা বলে মনে করেন- তা লিখুন।
৬. আপনার কাজ করার মানসিকতাকে ফুটিয়ে তুলুন।
৭. আপনাকে ডাকলে আপনি যে আসবেন সে রকম ইতিবাচক একটি বাক্য লিখে শেষ করুন।
সুতরাং, আপনার তথ্যসূত্র + আপনার পরিচয় + আপনার পারফর্মেন্স + লেখাপড়া + আপনার পটেনশিয়ালিটি + আপনার অ্যাভেইলাবিলিটি = আপনার কভার লেটার।
মনে রাখবেন, নতুনরা অভিজ্ঞতা শূন্য নন। তারা তাদের ইন্টার্নশিপ, ইন্ডাস্ট্রি ভিজিট, থিসিস, প্রজেক্ট, কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিজের মাধ্যমে ২ ও ৩ নম্বর পয়েন্ট দু’টি পূরণ করতে পারেন।
১ রবিউল কমল
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।