পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সরকারদলীয় মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীকে পুনর্নির্বাচিত করার মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জের জনগণ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আইভীকে নির্বাচিত করায় তিনি নারায়ণগঞ্জের মানুষকে ধন্যবাদও দিয়েছেন।
গত বৃহস্পতিবার ভোটে বিজয়ের পর গতকাল শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গণভবনে আসেন নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী।
দলীয় প্রার্থী আইভীকে ভোট দেয়ার জন্য নারায়ণগঞ্জবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, একটা সরকারের ধারাবাহিকতা যদি থাকে, তাহলে উন্নয়ন অব্যাহত থাকে। এ বিষয়টি নারায়ণগঞ্জের মানুষ বুঝতে পেরেছে। আইভী পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি নতুন নতুন প্রকল্প নিতে পারবেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। সরকারের ধারাবাহিকতা না থাকলে দেশের উন্নয়নের যে ক্ষতি হয়, তার দৃষ্টান্ত হিসেবে ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী সময়ের কথা উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে যেসব অর্জন করেছিল, তা ২০০৮ সালে এসে আর পায়নি। ২০০১ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় আসার পর অনেক উন্নয়ন কর্মকা- বন্ধ করে দেয়ায় এটা হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বিশ্বাস ছিল, আস্থা ছিল জনগণের প্রতি, বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জের মানুষদের প্রতি যে সুযোগ পেলে তারা নৌকা মার্কায় ভোট দেবে, আইভীকে ভোট দেবে। তিনি বলেন, এই নির্বাচনে আমার একটাই নির্দেশ ছিল, নির্বাচনটা হতে হবে শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও নিরপেক্ষ। সাধারণ মানুষ ভোটটা যেন সঠিকভাবে দিতে পারে।
‘গণনার সময় কিছু একটা হয়েছে’ বলে অভিযোগ করে নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবির জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি কী যে বলবে, এখন খুঁজছে কোথায় কী হয়েছে। আবার দেখলাম জুডিশিয়াল ইনকোয়ারিও চাচ্ছে। মানে যখন কিছু না পায়, তখন তো একটা কিছু বলতে হয়। কিন্তু বলার আর মুখ নাই। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর বিএনপি আজ আর কোনো কথা খুঁজে পাচ্ছে না।
বিএনপির আমলে নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির জন্মই হয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে। জিয়াউর রহমান মার্শাল ‘ল জারি করে প্রেসিডেন্ট সায়েম সাহেবকে অস্ত্র ঠেকিয়ে তাকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দিতে বাধ্য করেছিলেন। ক্ষমতায় এসে হ্যাঁ, না ভোট দিয়েছেন ১৯৭৮ সালে। এরপর ৭৯ সালে দিলেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ওই নির্বাচনে শতভাগের ওপর ভোট পড়েছে। এরপর এলো সংসদ নির্বাচন। সেটা ছিল ছক বাঁধা নির্বাচন। আওয়ামী লীগকে কয়টা সিট দেবে, সেটা ঠিক করেই এই নির্বাচন করে তারা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির আমলে ভোট চুরি এতো স্পষ্ট ছিল যে মানুষ প্রতিরোধ করলো। আন্দোলনে নামলো। ৯৬ সালের ৩০ মার্চ ভোট চুরির দায়ে খালেদা জিয়াকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। এই কথাটা মানুষ ভুলে যায় কেন?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন যে সুষ্ঠু ও অবাধ করা যায়, আওয়ামী লীগ তা প্রমাণ করেছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ প্রতিটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করেছে। জনগণ যাকে ভোট দিয়েছে তারাই জিতেছে। তিনি বলেন, পাঁচ সিটি নির্বাচনে তো তারা (বিএনপি) জিতেছে। আওয়ামী লীগ যদি ভোট কারচুপি করে তাহলে তারা জয়ী হবে কীভাবে। জনগণ যাকে ম্যান্ডেট দিয়েছে আমরা মেনে নিয়েছি।
নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা এতোদিন যে অভিযোগ করে আসছে তার উপযুক্ত জবাব নারায়ণগঞ্জবাসী দিয়ে দিয়েছে। সেখানে অত্যন্ত চমৎকার একটা নির্বাচন হয়েছে।
শীতলক্ষ্যা সেতু নির্মাণের প্রাথমিক কাজ হয়ে গেছে
প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্য দেয়ার সময় নারায়ণগঞ্জের নেতারা স্থানীয় উন্নয়নের বিষয়ে একটি ঘোষণা চান। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি সারা দেশের উন্নয়ন করছি। কোনো দাবিও বলা লাগবে না, বলাও লাগবে না।
নারায়ণগঞ্জে বন্দর উপজেলা থেকে জেলা সদরে সরাসরি সড়ক যোগাযোগের জন্য শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণের দাবি দীর্ঘদিনের। নির্বাচিত হওয়ার পরদিন সকালে আইভী গণমাধ্যম কর্মীদের বলেছেন, এই সেতু নির্মাণের বিষয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীর দ্রুত হস্তক্ষেপ চাইবেন।
তবে প্রধানমন্ত্রী এই সেতু নিয়ে কথা বলেন নিজ থেকেই। তিনি বলেন, আইভী যে ব্রিজের কথা বলছে, সেই ব্রিজের কাজ তো শুরু হয়ে যাওয়ার কথা। এ সময় তিনি তার পাশে থাকা কর্মকর্তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ওটা তো অনেক আগেই করার কথা। তাই না? কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জবাব পেয়ে আইভীকে বলেন, ওই সেতুর কাজ প্রক্রিয়াধীন আছে। একনেকে অনুমোদন হলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে।
আইভী মেয়র পদে পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় নারায়ণগঞ্জে উন্নয়ন কর্মকা- আরও গতি পাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বলেন, উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত থাকবে। বিএনপির কেউ আসলে তো তারা লুটে খায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এতো অপরাধ করে গেছে তারপরও এই দেশের মানুষ বিএনপিকে ভোট দেয় কী করে। অর্থ পাচারের দায়ে মামলায় এফবিআই সাক্ষী দিয়েছে। তার শাস্তি হয়েছে। তিনি আবার এতিমের টাকা মেরে এখন মামলা ফেস করতে ভয় পাচ্ছেন। তিনি দুইশ বারের মতো রিট করে কালক্ষেপণ করছেন। কেন? তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ে কালো টাকা সাদা করেছেন তিনি (খালেদা)। কালো টাকা কোত্থেকে আসে দুর্নীতি ছাড়া? দুই ছেলে মানি লন্ডারিং করেছে বিদেশে।
বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা ক্ষমতায় আসলে উন্নয়ন স্থবির করে দুর্নীতি করে, মানুষ খুন করে, সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ করে। বিরোধী দলে থাকলে আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যা করে। তাহলে তাদেরকে মানুষ ভোট দেবে কেন?
তিনি বলেন, বিরোধী দলে থাকলেই যারা মানুষকে নির্যাতন করে খোদা না করেন তারা যদি ক্ষমতায় যায় তাহলে যে কী করবে! উন্নয়ন তো বন্ধ করেই দেবে। এরা আবার ভোট চায় কী করে।
এদিকে, টানা দ্বিতীয়বারের মতো নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পরদিনই প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাত করতে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে গণভবনে পৌঁছান সেলিনা হায়াৎ আইভী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইভীকে অভিনন্দন জানান।
নিরপেক্ষ ভোটের কারণে নৌকার বিজয় : আইভী
নারায়ণগঞ্জে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু ভোটের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মেয়র পদে বিজয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী। তিনি গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতে এসে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারায়ণগঞ্জে নিরপেক্ষ ভোটের জন্য অবিচল ছিলেন। তার জন্যই নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে। নারায়ণগঞ্জে সুষ্ঠু ভোটের যে উদাহরণ সৃষ্টি হয়েছে তা সারা দেশে অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন আইভী।
দলীয় সভানেত্রীর কথায় আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের যেসব নেতাকর্মী নির্বাচনে তার পক্ষে কাজ করেছেন তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান আইভী। নারায়ণগঞ্জবাসীর সেবায় কাজ অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন তিনি। নারায়ণগঞ্জ শহরের দুই পাড়ের মানুষের সংযোগ তৈরিতে শীতলক্ষ্যা নদীতে একটি সেতু তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মেয়র।
পরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে আইভীকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার নাসিক নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খানকে পরাজিত করে টানা দ্বিতীয়বার মেয়র হন সেলিনা হায়াৎ আইভী। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইভী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৬১১ ভোট। অন্যদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৪৪ ভোট। নাসিকের প্রথম নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী একেএম শামীম ওসমানকে এক লাখের বেশি ভোটে হারিয়ে দেশের প্রথম নারী মেয়র হয়েছিলেন আইভী। বর্তমানে তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
বক্তব্যের শুরুতে কাঁপাকাঁপা গলায় আইভী বলেন, আমি স্পিচলেস। যেদিন নেত্রী আমার হাতে নৌকা তুলে দেন, সেদিন আমি বলেছিলাম, ২২ তারিখ নেত্রীর হাতে এই নৌকা ফেরত দেবো। সে আস্থা নারায়ণগঞ্জবাসী দেখিয়েছেন, নৌকা ফেরত দিয়ে তারা তার প্রমাণ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আইভী বলেন, এই পরিশ্রম ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে কাজ করা সম্ভব হয়েছে আপনার জন্য। আপনি নিরপেক্ষ নির্বাচন করবেন বলেছিলেন। নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে বলেই নৌকার জয় হয়েছে।
দলীয় সভানেত্রীর কথায় আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের যেসব নেতাকর্মী নির্বাচনে তার পক্ষে কাজ করেছেন তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান আইভী।
পরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে আইভীকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
বক্তব্য শেষে শেখ হাসিনার পাশের চেয়ারে বসার আগে আইভী দলীয় সভানেত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন। এ সময় শেখ হাসিনা আইভীর কপালে চুমু দেন। আইভী তার এই বিজয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের সব শহীদের প্রতি উৎসর্গ করেন। গণভবনে পৌঁছালে আইভীকে জড়িয়ে ধরেন শেখ হাসিনা। তার হাতে ফুলের নৌকা তুলে দেন আইভী।
গণভবনের অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই ছাড়াও আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন। তবে আইভীর ‘বড় ভাই’ শামীম ওসমান ছিলেন না। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দীপু মণি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন ও মুহিবুল হক চৌধুরী নওফেল উপস্থিত ছিলেন।
শুরুতেই আইভীকে নিয়ে মঞ্চে গিয়ে বসেন প্রধানমন্ত্রী। তার ডান দিকে বসেন আইভী এবং বাঁ পাশে ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
পরে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে আইভীকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে নিয়ে মিষ্টি মুখ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার নাসিক নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খানকে পরাজিত করে টানা দ্বিতীয়বার মেয়র হন সেলিনা হায়াৎ আইভী। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইভী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন এক লাখ ৭৫ হাজার ৬১১ ভোট। অন্য দিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৪৪ ভোট। নাসিকের প্রথম নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমানকে এক লাখের বেশি ভোটে হারিয়ে দেশের প্রথম নারী মেয়র হয়েছিলেন আইভী। বর্তমানে তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।