পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঐতিহ্যবাহী মকিমপুর আবদুল মতিন খসরু বিদ্যালয়ের মাঠে আশ্রয়ন প্রকল্প নির্মাণের ওপর স্থিতিবস্থা জারি করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে আপাতত ওই মাঠে আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘরনির্মাণ করা যাবে না-মর্মে জানান অ্যাডভোকেট গোলাম রব্বানী শরীফ। তিনি জানান রিটের শুনানি শেষে গত ২৭ ডিসেম্বর বিচারপতি মো: খসরুজ্জামান এবং বিচারপতি একেএম রবিউল হাসানের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদেশের বিষয়ে অ্যাডভোকেট গোলাম রব্বানী শরীফ জানান, কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়া মকিমপুর আবদুল মতিন খসরু উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন ২২ একর খাস জমি রয়েছে। এর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ৩ একরের মতো জমি খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এ জায়গায় আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় উপজেলা প্রশাসন। এর প্রতিবাদে স্কুলের শিক্ষার্থীরা ও এলাকাবাসী মানববন্ধন করে আসছে। খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত ৩ একর জমি বাদ দিয়ে অবশিষ্ট ১৯ একর জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প করলে তাদের আপত্তি নেই। আব্দুল মতিন খসরুর স্ত্রী সেলিমা সোবহান খসরুর নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসক ও জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জানিয়েও কোনো সাড়া পাননি। এ কারণে হাইকোর্টে রিট করা হয়।
প্রসঙ্গত: মকিমপুর আবদুল মতিন খসরু উচ্চবিদ্যালয়টি ১৯৯৭ সালে সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মরহুম আবদুল মতিন খসরু প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ বিদ্যালয়টি ব্রাহ্মণপাড়া ও মুরাদনগরের সীমানায় হওয়ার দুই উপজেলার সেতুবন্ধন এবং অনেক ছাত্র-ছাত্রী লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে উঠে। লেখাপড়ার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার চর্চা বাড়ানোর সুবিধার্থে ৩ একর জমিতে মাটি ভরাট করে একটি পূর্ণাঙ্গ মাঠ তৈরি করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।